ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বগুড়ায় আইএফআইসি ব্যাংকের সিন্দুক ভেঙে ২৯ লাখ টাকা চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪
  • 45

অনলাইন ডেস্ক : বগুড়া শহরের মাটিডালিতে আইএফআইসি ব্যাংকের উপশাখায় সিন্দুক ভেঙে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (১২ জুন) রাতের কোনো এক সময়ে এই ঘটনা ঘটে। আইএফআইসি ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার ফাহমিদা ফিরোজ জানান, বুধবার ব্যাংককিং কার্যক্রম শেষ করে সিন্দুকে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা রেখে যায়। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকালে ব্যাংকে এসে সিন্দুক ভাঙা দেখে চুরির বিষয়টি নজরে আসে। 

বগুড়া সদর থানার ওসি সাইহান ওলিউল্লাহ জানান, প্রাথমিকভাবে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা চুরির কথা জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তিনি বলেন, বুধবার ব্যাংকের সিন্দুকে টাকা রেখে চলে যায় কর্মকর্তারা। বৃহস্পতিবার সকালে এসে দেখে সিন্দুক ভেঙে টাকা নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে মাটিডালী এলাকায় দ্বিতল ভবনের উপর তলায় এ শাখা থাকলেও রাতে কোনো নৈশ প্রহরি ছিল না। এই ব্যাংকে ম্যানেজারসহ দুই কর্মকর্তা আর দুই কর্মচারি মিলে চারজন এখানে কর্মরত। তবে এখানে ব্যাংকের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। 

ট্যাগস

দুর্গম পাহাড়ে সন্ত্রাসী আস্তানার সন্ধান, অস্ত্র-ড্রোন উদ্ধার

বগুড়ায় আইএফআইসি ব্যাংকের সিন্দুক ভেঙে ২৯ লাখ টাকা চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা

আপডেট সময় ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক : বগুড়া শহরের মাটিডালিতে আইএফআইসি ব্যাংকের উপশাখায় সিন্দুক ভেঙে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা চুরি করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (১২ জুন) রাতের কোনো এক সময়ে এই ঘটনা ঘটে। আইএফআইসি ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার ফাহমিদা ফিরোজ জানান, বুধবার ব্যাংককিং কার্যক্রম শেষ করে সিন্দুকে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা রেখে যায়। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকালে ব্যাংকে এসে সিন্দুক ভাঙা দেখে চুরির বিষয়টি নজরে আসে। 

বগুড়া সদর থানার ওসি সাইহান ওলিউল্লাহ জানান, প্রাথমিকভাবে ২৯ লাখ ৪০ হাজার ৬১৮ টাকা চুরির কথা জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তিনি বলেন, বুধবার ব্যাংকের সিন্দুকে টাকা রেখে চলে যায় কর্মকর্তারা। বৃহস্পতিবার সকালে এসে দেখে সিন্দুক ভেঙে টাকা নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে মাটিডালী এলাকায় দ্বিতল ভবনের উপর তলায় এ শাখা থাকলেও রাতে কোনো নৈশ প্রহরি ছিল না। এই ব্যাংকে ম্যানেজারসহ দুই কর্মকর্তা আর দুই কর্মচারি মিলে চারজন এখানে কর্মরত। তবে এখানে ব্যাংকের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।