ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের উত্তর প্রদেশের হাথরাসে পদদলিত হয়ে ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৭:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
  • 33
অনলাইন ডেস্ক  : ভারতের উত্তর প্রদেশের হাথরাসে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে  ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। নারী ও শিশুসহ আরো ১৫ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে এটা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যোগীর রাজ্য উত্তর প্রদেশের হাথরাস জেলায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মঙ্গলবার বিকেলে পদদলিত হয়ে ওই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। হাথরাসের সিকান্দারা রাউ শহরে বিশেষভাবে তৈরি করা তাবুতে এক ধর্ম প্রচারক তার অনুগামীদের উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন। সেই সময় এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। 
আলিগড় রেঞ্জের ইন্সপেক্টর জেনারেল শলভ মাথুর বলেন, এটা ছিল ভোলে বাবা নামে এক ধর্ম প্রচারকের সৎসঙ্গ সভা। মঙ্গলবার বিকেলে এটাহ ও হাথরাস জেলার সীমান্তে জমায়েত হওয়ার জন্য সাময়িক অনুমতি দেয়া হয়।  নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু বলে জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ২৭ টিরও বেশি মৃতদেহ ইটাহ জেলা হাসপাতালে পৌঁছেছে এবং প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে দমবন্ধ অবস্থার মধ্য়ে পড়েছিলেন তারা। যারা জড়ো হয়েছিলেন তারা এখানে সেখানে দৌড়াদৌড়ি করেছিল বাঁচার জন্য। যার ফলে পদপিষ্টের ঘটনা হয়েছে।
আলিগড়ের আইজি জানিয়েছেন, সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। যারা বেঁচে আছেন তাদের কাছ থেকে গোটা বিষয়টি জানার চেষ্টা চলছে। 
ট্যাগস

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ভারতের উত্তর প্রদেশের হাথরাসে পদদলিত হয়ে ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে

আপডেট সময় ০৭:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
অনলাইন ডেস্ক  : ভারতের উত্তর প্রদেশের হাথরাসে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে  ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। নারী ও শিশুসহ আরো ১৫ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে এটা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যোগীর রাজ্য উত্তর প্রদেশের হাথরাস জেলায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মঙ্গলবার বিকেলে পদদলিত হয়ে ওই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। হাথরাসের সিকান্দারা রাউ শহরে বিশেষভাবে তৈরি করা তাবুতে এক ধর্ম প্রচারক তার অনুগামীদের উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন। সেই সময় এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। 
আলিগড় রেঞ্জের ইন্সপেক্টর জেনারেল শলভ মাথুর বলেন, এটা ছিল ভোলে বাবা নামে এক ধর্ম প্রচারকের সৎসঙ্গ সভা। মঙ্গলবার বিকেলে এটাহ ও হাথরাস জেলার সীমান্তে জমায়েত হওয়ার জন্য সাময়িক অনুমতি দেয়া হয়।  নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু বলে জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ২৭ টিরও বেশি মৃতদেহ ইটাহ জেলা হাসপাতালে পৌঁছেছে এবং প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে দমবন্ধ অবস্থার মধ্য়ে পড়েছিলেন তারা। যারা জড়ো হয়েছিলেন তারা এখানে সেখানে দৌড়াদৌড়ি করেছিল বাঁচার জন্য। যার ফলে পদপিষ্টের ঘটনা হয়েছে।
আলিগড়ের আইজি জানিয়েছেন, সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। যারা বেঁচে আছেন তাদের কাছ থেকে গোটা বিষয়টি জানার চেষ্টা চলছে।