ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাজ্যে নির্বাচনে টানা চতুর্থবার বিশাল ভোটে জিতলেন টিউলিপ সিদ্দিক

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪
  • 30

অনলাইন ডেস্ক  : যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সের নির্বাচনে ২৩ হাজার ৪৩২টি ভোট পেয়ে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক। শতকরা হিসেবে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পেয়েছেন তিনি। টিউলিপ শেখ রেহানার কনিষ্ঠ সন্তান।

রাজধানী লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড-কিলবার্ন আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন টিউলিপ। নির্বাচনী ফলাফল থেকে জানা গেছে, নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী ডন উইলিয়ামসের থেকে ৮ হাজার ৪৬২টি ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তিনি।

২০১৫ সালে প্রথম হ্যাম্পস্টেড-কিলবার্ন আসনের প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হন টিউলিপ। সেবারই প্রথম হাউস অব কমন্সে তার প্রবেশ ঘটে। তারপর ২০১৭ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে জয় পান তিনি। ওই বছর যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১ হাজার রাজনীতিবিদের তালিকায় তার নামও উঠেছিল।

এ সময়েই মূলত লেবার পার্টিতে তার গুরুত্ব বাড়তে থাকে। বর্তমানে তিনি লেবার পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শিশু, নারী এবং অর্থ বিষয়ক সম্পাদক।

ট্যাগস

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

যুক্তরাজ্যে নির্বাচনে টানা চতুর্থবার বিশাল ভোটে জিতলেন টিউলিপ সিদ্দিক

আপডেট সময় ০৫:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  : যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সের নির্বাচনে ২৩ হাজার ৪৩২টি ভোট পেয়ে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক। শতকরা হিসেবে ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ পেয়েছেন তিনি। টিউলিপ শেখ রেহানার কনিষ্ঠ সন্তান।

রাজধানী লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড-কিলবার্ন আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন টিউলিপ। নির্বাচনী ফলাফল থেকে জানা গেছে, নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী ডন উইলিয়ামসের থেকে ৮ হাজার ৪৬২টি ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তিনি।

২০১৫ সালে প্রথম হ্যাম্পস্টেড-কিলবার্ন আসনের প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হন টিউলিপ। সেবারই প্রথম হাউস অব কমন্সে তার প্রবেশ ঘটে। তারপর ২০১৭ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে জয় পান তিনি। ওই বছর যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১ হাজার রাজনীতিবিদের তালিকায় তার নামও উঠেছিল।

এ সময়েই মূলত লেবার পার্টিতে তার গুরুত্ব বাড়তে থাকে। বর্তমানে তিনি লেবার পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শিশু, নারী এবং অর্থ বিষয়ক সম্পাদক।