ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে যশোর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
  • 96

অনলাইন ডেস্ক  :   বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে যশোর পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডের কয়েক হাজার মানুষ। শনিবার (০৬ জুলাই) ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের পর এ এলাকার বেশিরভাগ মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করে। এলাকার রাস্তাগুলোও বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়। ২৪ ঘণ্টা পরও এসব পানি না নামায় আজ রবিবার সকালে যশোর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন এলাকাবাসী। 

বিক্ষোভের ফলে সকাল ১০টা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা এ মহাসড়ক দিয়ে সব ধরণের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিলে আবার যান চলাচল শুরু হয়। স্থানীয়রা জানান, যশোর শহরের একাংশের পানি সাত নম্বর ওয়ার্ডের টিবি ক্লিনিক, শংকরপুর হয়ে হরিনার বিলে গিয়ে পড়ে। কিন্তু এ এলাকার পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা সঠিকভাবে গড়ে না ওঠায় সামান্য বৃষ্টিতেই সাত নম্বর ওয়ার্ডের বেশিরভাগ এলাকা জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে এ এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতার শিকার হয়ে দুর্ভোগ পোহান। অবিলম্বে তারা পানি নিষ্কাশনের জন্য জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।  এ বিষয়ে যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী এসএম কামাল হোসেন বলেন, ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিস্কার করা হলেও শনিবার যশোরে অল্পসময়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছে। এরপরও শহরের বেশিরভাগ এলাকার পানি নেমে গেলেও সাত নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা আছে। তিনি আরও জানান, এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে যশোর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ

আপডেট সময় ০২:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  :   বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে যশোর পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডের কয়েক হাজার মানুষ। শনিবার (০৬ জুলাই) ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের পর এ এলাকার বেশিরভাগ মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করে। এলাকার রাস্তাগুলোও বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়। ২৪ ঘণ্টা পরও এসব পানি না নামায় আজ রবিবার সকালে যশোর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন এলাকাবাসী। 

বিক্ষোভের ফলে সকাল ১০টা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা এ মহাসড়ক দিয়ে সব ধরণের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দিলে আবার যান চলাচল শুরু হয়। স্থানীয়রা জানান, যশোর শহরের একাংশের পানি সাত নম্বর ওয়ার্ডের টিবি ক্লিনিক, শংকরপুর হয়ে হরিনার বিলে গিয়ে পড়ে। কিন্তু এ এলাকার পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা সঠিকভাবে গড়ে না ওঠায় সামান্য বৃষ্টিতেই সাত নম্বর ওয়ার্ডের বেশিরভাগ এলাকা জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে এ এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতার শিকার হয়ে দুর্ভোগ পোহান। অবিলম্বে তারা পানি নিষ্কাশনের জন্য জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।  এ বিষয়ে যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী এসএম কামাল হোসেন বলেন, ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিস্কার করা হলেও শনিবার যশোরে অল্পসময়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছে। এরপরও শহরের বেশিরভাগ এলাকার পানি নেমে গেলেও সাত নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা আছে। তিনি আরও জানান, এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে।