ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সহকারী অধ্যাপক পদে ৪৪ জনকে পদোন্নতিদেয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
  • 125

সিনিয়র রিপোর্টার

দেশের বিভিন্ন এলাকায় জাতীয়করণকৃত কলেজের ৪৪ জন প্রভাষককে ষষ্ঠ গ্রেডে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

বিষয়টি নিয়ে ইতোপূর্বে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ের কপি পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।  

অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, সারাদেশে ২০১৮ সালের পরে বিভিন্ন কলেজকে সরকারিকরণ করা হয়। একইভাবে ওইসব কলেজে ওই সময়ে কর্মরত প্রভাষকদেরকে আত্তীকরণ বিধিমালার আলোকে আত্তীকরণ করা হয়। কিন্তু আত্মীকরণের পরে দেখা যায়, যেসব প্রভাষক জাতীয়করণের আগে সপ্তম গ্রেডে বেতন ভাতা পেতেন তাদেরকে নবম গ্রেড দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের কাছ থেকে অতীতে গ্রহণকৃত বাড়তি বেতন ফেরত চাওয়া হয়েছে। এই আদেশটি বৈষম্যমূলক ছিল। তাই বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন তারা। পরে সাপ্লিমেন্টারি রুল নেওয়া হয়। সেখানে প্রভাষকরা আত্মীকরণ বিধিমালার আলোকে পূর্ববতী ৫০ শতাংশ চাকরি গণনা করে পরবর্তী পদ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিসহ ষষ্ঠ গ্রেড দেওয়ার আবেদন করেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সহকারী অধ্যাপক পদে ৪৪ জনকে পদোন্নতিদেয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

আপডেট সময় ০৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

সিনিয়র রিপোর্টার

দেশের বিভিন্ন এলাকায় জাতীয়করণকৃত কলেজের ৪৪ জন প্রভাষককে ষষ্ঠ গ্রেডে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

বিষয়টি নিয়ে ইতোপূর্বে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ের কপি পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।  

অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, সারাদেশে ২০১৮ সালের পরে বিভিন্ন কলেজকে সরকারিকরণ করা হয়। একইভাবে ওইসব কলেজে ওই সময়ে কর্মরত প্রভাষকদেরকে আত্তীকরণ বিধিমালার আলোকে আত্তীকরণ করা হয়। কিন্তু আত্মীকরণের পরে দেখা যায়, যেসব প্রভাষক জাতীয়করণের আগে সপ্তম গ্রেডে বেতন ভাতা পেতেন তাদেরকে নবম গ্রেড দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের কাছ থেকে অতীতে গ্রহণকৃত বাড়তি বেতন ফেরত চাওয়া হয়েছে। এই আদেশটি বৈষম্যমূলক ছিল। তাই বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন তারা। পরে সাপ্লিমেন্টারি রুল নেওয়া হয়। সেখানে প্রভাষকরা আত্মীকরণ বিধিমালার আলোকে পূর্ববতী ৫০ শতাংশ চাকরি গণনা করে পরবর্তী পদ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিসহ ষষ্ঠ গ্রেড দেওয়ার আবেদন করেন।