ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত কোনো রোগীকে যেন ঢাকায় স্থানান্তর করা না হয়

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 82

অনলাইন ডেস্ক : স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরেরঅতিরিক্তমহাপরিচালকঅধ্যাপকডা. আহমেদুলকবীরবলেছেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত কোনো রোগীকে যেন ঢাকায় স্থানান্তর করা না হয়।রোববার (১৭সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রণালয়েএকআলোচনাসভায়তিনিএকথাবলেন। ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ঢাকার তুলনায় অন্যান্য জেলায় ডেঙ্গু সংক্রমণ বেড়েছে। আমরা ঢাকার বাইরে সব জায়গায় ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। সারা দেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আইভি ফ্লুইড সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। 

অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী এ সময়ে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করেন। আমরা সিভিল সার্জনদের নির্দেশনা দিয়েছি— কোথাও স্যালাইনের দাম বেশি রাখা হলে তাদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আমাদের স্যালাইনের সংকট হয়নি। বাংলাদেশে পেঁয়াজের মজুত থাকলেও সংকট দেখা দেয়। কেউ আর্টিফিশিয়াল কোনো সংকট যেন তৈরি করতে না পারে, সে বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা বিদেশ থেকে তিন লাখ স্যালাইন আমদানি করছি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, কিছু ক্লিনিক ও হাসপাতাল রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। রোগীদের হাসপাতালে রাখছে এবং আইসিইউতে নিচ্ছে। এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নিবন্ধন নেই বা মেয়াদোত্তীর্ণ, সেসব হাসপাতালের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান পরিচালিত হবে।  রোগীদের জিম্মি করে কোনো অসাধু চক্রকে লাভবান হতে দেওয়া হবে না। যারা এ ধরনের কাজ করছে তারা দেশ প্রেমিক নয়।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আরব আমিরাতে মিটল ১০ বছরের আক্ষেপ : জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত কোনো রোগীকে যেন ঢাকায় স্থানান্তর করা না হয়

আপডেট সময় ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরেরঅতিরিক্তমহাপরিচালকঅধ্যাপকডা. আহমেদুলকবীরবলেছেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত কোনো রোগীকে যেন ঢাকায় স্থানান্তর করা না হয়।রোববার (১৭সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রণালয়েএকআলোচনাসভায়তিনিএকথাবলেন। ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ঢাকার তুলনায় অন্যান্য জেলায় ডেঙ্গু সংক্রমণ বেড়েছে। আমরা ঢাকার বাইরে সব জায়গায় ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। সারা দেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আইভি ফ্লুইড সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। 

অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী এ সময়ে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করেন। আমরা সিভিল সার্জনদের নির্দেশনা দিয়েছি— কোথাও স্যালাইনের দাম বেশি রাখা হলে তাদের বিরুদ্ধে যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আমাদের স্যালাইনের সংকট হয়নি। বাংলাদেশে পেঁয়াজের মজুত থাকলেও সংকট দেখা দেয়। কেউ আর্টিফিশিয়াল কোনো সংকট যেন তৈরি করতে না পারে, সে বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা বিদেশ থেকে তিন লাখ স্যালাইন আমদানি করছি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, কিছু ক্লিনিক ও হাসপাতাল রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। রোগীদের হাসপাতালে রাখছে এবং আইসিইউতে নিচ্ছে। এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নিবন্ধন নেই বা মেয়াদোত্তীর্ণ, সেসব হাসপাতালের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান পরিচালিত হবে।  রোগীদের জিম্মি করে কোনো অসাধু চক্রকে লাভবান হতে দেওয়া হবে না। যারা এ ধরনের কাজ করছে তারা দেশ প্রেমিক নয়।