ঢাকা , রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রথমেই সাংবিধানিক সংস্কারে নজর দিতে পারে তত্ত্বাবধায়ক সরকার : ব্লুমবার্গকে শমসের মবিন চৌধুরী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪
  • 41

অনলাইন ডেস্ক

শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরই বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ ভবিষ্যতের নির্বাচন আয়োজনে যেন কোনো ধরনের ত্রুটি না থাকে, তা নিশ্চিত করতে প্রথমে সাংবিধানিক সংস্কারের দিকে নজর দিতে পারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমসের মবিন চৌধুরীর বরাতে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ কথা উঠে এসেছে।

শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সবার আগে আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার ও সরকারব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী হবে। অন্তর্বর্তী সরকার দীর্ঘমেয়াদে থাকতে পারে। কারণ তারা যে সাংবিধানিক পরিবর্তনগুলো আনবে, তা করতে হবে রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে এবং তারপর অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন। এই সরকার অন্ততপক্ষে কয়েক বছর থাকবে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, যখন একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন হয়, তখন সেখানে কারচুপি ঘটনা ঘটে। গত তিনটি নির্বাচন তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই অবস্থায় সরকারের প্রধান কাজ হবে নির্বাচন প্রক্রিয়া সংস্কার করা, যাতে তা অবাধ-সুষ্ঠু ও বিতর্কমুক্ত হয়। একটি নির্দলীয় সরকারই নির্বাচন পরিচালনা নিশ্চিত করার একমাত্র উপায়।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রথমেই সাংবিধানিক সংস্কারে নজর দিতে পারে তত্ত্বাবধায়ক সরকার : ব্লুমবার্গকে শমসের মবিন চৌধুরী

আপডেট সময় ০৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক

শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরই বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ ভবিষ্যতের নির্বাচন আয়োজনে যেন কোনো ধরনের ত্রুটি না থাকে, তা নিশ্চিত করতে প্রথমে সাংবিধানিক সংস্কারের দিকে নজর দিতে পারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমসের মবিন চৌধুরীর বরাতে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ কথা উঠে এসেছে।

শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সবার আগে আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার ও সরকারব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী হবে। অন্তর্বর্তী সরকার দীর্ঘমেয়াদে থাকতে পারে। কারণ তারা যে সাংবিধানিক পরিবর্তনগুলো আনবে, তা করতে হবে রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে এবং তারপর অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন। এই সরকার অন্ততপক্ষে কয়েক বছর থাকবে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, যখন একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন হয়, তখন সেখানে কারচুপি ঘটনা ঘটে। গত তিনটি নির্বাচন তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই অবস্থায় সরকারের প্রধান কাজ হবে নির্বাচন প্রক্রিয়া সংস্কার করা, যাতে তা অবাধ-সুষ্ঠু ও বিতর্কমুক্ত হয়। একটি নির্দলীয় সরকারই নির্বাচন পরিচালনা নিশ্চিত করার একমাত্র উপায়।