ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাতিল হচ্ছে না ১০০০ টাকার নোট : গভর্নর

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৭:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • 106

অনলাইন ডেস্ক  : বেশ কিছুদিন ধরে ১০০০ টাকার নোট বাতিলের যে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল সেটি উড়িয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মি‌টিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ‌তি‌নি ১০০০ টাকার নোট বা‌তিলের কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে সাফ জা‌নিয়ে দিয়েছেন।

এ সময় তি‌নি বলেন, ১০০০ টাকার নোট বা‌তিলের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, কিন্তু নোট বা‌তিলের বিষয়ে এমন কোনো সিদ্ধান্ত আপাতত নেই।  এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর ছ‌বি বাদ দেওয়া ও নতুন গভর্নরের সই করা ‌নোট আসার বিষয়ে গভর্নর বলেন, যখন টাকশালে নোট বানানোর প্রয়োজন হবে তখন নোট ছাপানো হবে, সই যাবে।

বৈঠকে গভর্নর আরও বলেন, শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোকে বেআইনিভাবে তারল্য সহায়তা দিয়ে সমস্যা সমাধান করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক। আর আমানতকারী কোনো ব্যাংকে আমানত রাখবে সেটা আমানতকারীর সিদ্ধান্ত। এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু করার নেই। যেসব ব্যাংক আস্থাহীনতায় ভুগছে তার জন্য ওইসব ব্যাংকের পর্ষদই দায়ী।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বাতিল হচ্ছে না ১০০০ টাকার নোট : গভর্নর

আপডেট সময় ০৭:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  : বেশ কিছুদিন ধরে ১০০০ টাকার নোট বাতিলের যে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল সেটি উড়িয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মি‌টিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ‌তি‌নি ১০০০ টাকার নোট বা‌তিলের কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে সাফ জা‌নিয়ে দিয়েছেন।

এ সময় তি‌নি বলেন, ১০০০ টাকার নোট বা‌তিলের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, কিন্তু নোট বা‌তিলের বিষয়ে এমন কোনো সিদ্ধান্ত আপাতত নেই।  এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর ছ‌বি বাদ দেওয়া ও নতুন গভর্নরের সই করা ‌নোট আসার বিষয়ে গভর্নর বলেন, যখন টাকশালে নোট বানানোর প্রয়োজন হবে তখন নোট ছাপানো হবে, সই যাবে।

বৈঠকে গভর্নর আরও বলেন, শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোকে বেআইনিভাবে তারল্য সহায়তা দিয়ে সমস্যা সমাধান করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক। আর আমানতকারী কোনো ব্যাংকে আমানত রাখবে সেটা আমানতকারীর সিদ্ধান্ত। এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু করার নেই। যেসব ব্যাংক আস্থাহীনতায় ভুগছে তার জন্য ওইসব ব্যাংকের পর্ষদই দায়ী।