ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আঘাত হানার আগেই ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’র প্রভাবে পাকিস্তানে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪
  • 106

অনলাইন ডেস্ক  :  আরব সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’র প্রভাবে পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাতে এখন পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এখনো বিরল এই ভূমিকম্প দেশটিতে আঘাত হানেনি। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় এরই মধ্যে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে দেশটির উপকূলীয় অঞ্চল। খবর দ্য ডনের।

শুক্রবার সন্ধ্যায় আরব সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’য় পরিণত হয়। পাকিস্তানের আবহাওয়া বিভাগ এই তথ্য জানিয়েছে। পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তর (পিএমডি) বলছে, ঘূর্ণিঝড় আসনার জেরে তাদের দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সরাসরি কোনো হুমকি নেই। তবে এর প্রভাবে শুক্র ও শনিবারের মধ্যে সিন্ধু ও বেলুচিস্তানের বেশ কয়েকটি শহরে ঝড়ো বাতাস ও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

উত্তরের আপার দিরে অবিরাম বর্ষণে ভূমিধসের কারণে বাড়ির ছাদ ধসে এক পরিবারের ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের সময় নিহতরা রাময়াল গ্রামে তাদের বাড়িতে ছিলেন। 

এছাড়া সিন্ধুর জামশোরো, দাদু ও মিরপুরখাস জেলায় বৃষ্টিজনিত ঘটনায় অন্তত ৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। টোবা টেক সিং-এর একটি গ্রামে একজন ব্যক্তি ও তার বোন মারা গেছেন। এছাড়া প্রবল বৃষ্টিতে বাড়ির ছাদ ধসে নিচে চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজন আহত হয়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আঘাত হানার আগেই ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’র প্রভাবে পাকিস্তানে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে

আপডেট সময় ০২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  :  আরব সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’র প্রভাবে পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাতে এখন পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এখনো বিরল এই ভূমিকম্প দেশটিতে আঘাত হানেনি। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় এরই মধ্যে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে দেশটির উপকূলীয় অঞ্চল। খবর দ্য ডনের।

শুক্রবার সন্ধ্যায় আরব সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’য় পরিণত হয়। পাকিস্তানের আবহাওয়া বিভাগ এই তথ্য জানিয়েছে। পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তর (পিএমডি) বলছে, ঘূর্ণিঝড় আসনার জেরে তাদের দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সরাসরি কোনো হুমকি নেই। তবে এর প্রভাবে শুক্র ও শনিবারের মধ্যে সিন্ধু ও বেলুচিস্তানের বেশ কয়েকটি শহরে ঝড়ো বাতাস ও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

উত্তরের আপার দিরে অবিরাম বর্ষণে ভূমিধসের কারণে বাড়ির ছাদ ধসে এক পরিবারের ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের সময় নিহতরা রাময়াল গ্রামে তাদের বাড়িতে ছিলেন। 

এছাড়া সিন্ধুর জামশোরো, দাদু ও মিরপুরখাস জেলায় বৃষ্টিজনিত ঘটনায় অন্তত ৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। টোবা টেক সিং-এর একটি গ্রামে একজন ব্যক্তি ও তার বোন মারা গেছেন। এছাড়া প্রবল বৃষ্টিতে বাড়ির ছাদ ধসে নিচে চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজন আহত হয়েছে।