ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে যে সিদ্ধান্ত নিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ 

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 10

সিনিয়র রিপোর্টার

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।  

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সব গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত হওয়া কমিশন প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এদিন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

কমিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব তানভীর আহমেদ  স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করেছে সরকার।

আজ সকাল ১১টায় কমিশন সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে রাজধানীর গুলশান এভিনিউয়ে কমিশন কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় কমিশনের সব সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। 

কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে।

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী। 

এর আগে. গত ২৭ আগস্ট রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট ‘কমিশন অফ ইনকোয়ারি’ গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। 

ট্যাগস

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে যে সিদ্ধান্ত নিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ 

আপডেট সময় ০৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সিনিয়র রিপোর্টার

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।  

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সব গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত হওয়া কমিশন প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এদিন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

কমিশনের পক্ষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব তানভীর আহমেদ  স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার আইন-শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্য কর্তৃক জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠন করেছে সরকার।

আজ সকাল ১১টায় কমিশন সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে রাজধানীর গুলশান এভিনিউয়ে কমিশন কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় কমিশনের সব সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। 

কমিশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত যথারীতি পরিচালিত হবে।

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব গুমের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনের প্রধান মনোনীত হয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরী। 

এর আগে. গত ২৭ আগস্ট রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট ‘কমিশন অফ ইনকোয়ারি’ গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।