ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতীয়তাবাদী দল,একটি দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক দল কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসার দল

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
  • 26
ইসলাম সবুজ : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু হয়।
১৯৮১ সালের ৩০শে মে ভোরে চট্টগ্রামে এক সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা এবং তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ৪৩-তম বছর আগের সেই হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনও নানান প্রশ্ন উঠতে দেখা যায়, যেগুলো বছরের পর বছর ধরে অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। বিএনপি’র ত্রিমূল পর্যায় রাজনৈতিক কর্মীরা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কারীদের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সুশীল সমাজের একটি গ্রুপ তথ্য বলছে অতি শীঘ্রই মতিঝিল তা না হলে শাহবাগ চত্বর প্রতিবাদী কন্ঠ মঞ্চ হতে পারে। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে, যার মাধ্যমে কয়েক মাসের মধ্যেই নাটকীয়ভাবে ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। এর মধ্যে হত্যাকাণ্ডের দিন থেকে পরবর্তী সাতদিন সবচেয়ে ঘটনাবহুল এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীরা। ১৯৮১ সালের ৩০মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন হত্যা করা হয় তখন ম্যাডাম খালেদা জিয়া ছিলেন নিতান্তই একজন গৃহবধূ। দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থান করছিলেন খালেদা জিয়া। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি তখন বিপর্যস্ত এবং দিশেহারা। জিয়াউর রহমান পরবর্তী দলের হাল কে ধরবেন সেটি নিয়ে নানা আলোচনা চলতে থাকে।
১৯৮২ সালে ৭ই নভেম্বর খালেদা জিয়া যখন জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে গিয়ে প্রথম রাজনৈতিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেন সেটির পেছনে মওদুদ আহমদের ভূমিকা ছিল বলে তিনি নিজে উল্লেখ করেন। বিএনপি’র ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী ১৯৮২ সালের তেসরা জানুয়ারি একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে খালেদা জিয়া আত্মপ্রকাশ করেন। সে দিন তিনি বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ লাভ করেন। একই বছর ৭ই নভেম্বর জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে গিয়ে খালেদা জিয়া প্রথম বক্তব্য রাখেন।
বেগম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী দলকে অনেক পারিশ্রমিক রাজনৈতিক মেধা খাটিয়ে তিলে তিলে জাতীয়তাবাদী দলকে সংগঠিত করেন এবং স্বৈরাচার  সরকারকে পতন করে। ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ এর সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ১৪২ টি আসন জয় লাভ করে। এবং বিভিন্ন পত্রপত্রিকার অনুসন্ধান বলছে ম্যাডাম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা দেশ প্রেমিক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন দেশকে উন্নয়ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ম্যাডাম খালেদা জিয়া সব সময় বাংলাদেশের মানুষের পাশে ছিলেন। বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় বেগম খালেদা জিয়া তিন তিন বার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম মেয়াদ ছিল মার্চ থেকে ফেব্রুয়ারী ১৯৯১ পর্যন্ত, দ্বিতীয় মেয়াদ ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির পর এবং তৃতীয় মেয়াদ ছিল অক্টোবর ২০০১থেকে অক্টোবর ২০০৬ পর্যন্ত।
 ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে সমর্থন করে সেনাবাহিনী তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করে, এর পূর্বেই দেশে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। ইয়াজউদ্দিন আহমেদ তার প্রায় সকল উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন এবং তিনি নিজেও প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১২ই জানুয়ারি ফখরুদ্দীন আহমদ তার স্থলাভিষিক্ত হন, যিনি বিশ্ব ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিএনপির চেয়ারম্যান বেগম খালেদা জিয়া তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে এখন এমন কঠিন সময় পার করছেন। যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক রাজনীতি  ইতিহাস হয়ে থাকবে।
২০০৭-এ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর থেকে খালেদা জিয়া, তার পরিবার ও পার্টি বিএনপির ওপর যে বিপর্যয় নেমে এসেছিলেন তার ধারাবাহিকতা ২০০৮-এ তার দুই ছেলেই সপরিবারে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন। বড় ছেলে তারেক রহমান ছিলেন গুরুতর আহত। তিনি যান লন্ডনে। ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো ছিলেন অ্যাজমা রোগাক্রান্ত। তিনি যান থাইল্যান্ড ও পরে মালয়েশিয়ায়। ডিসেম্বর ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবার পর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি ও প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা সরকার নিতে থাকে।
 নভেম্বর ২০১০-এ আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে খালেদা জিয়ার ৪০ বছরের বাসভবন থেকে তাকে উচ্ছেদ করে। জানুয়ায়ারি ২০১৪-এ ভোটারবিহীন নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবার পর খালেদা জিয়ার ওপর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। জানুয়ারি ২০১৫ থেকে তিনি গুলশানে তার অফিসে অবরুদ্ধ হন (টাইমলাইন দেখুন)। এই অবরুদ্ধ অবস্থায় মালয়েশিয়ায় আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়। ব্যক্তিগত জীবনে নানামুখী বিপর্যয়ের পর আবারও খালেদা জিয়া বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন দেশব্যাপী দৃঢ়ভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন।
পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল বাংলাদেশে সর্বশেষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছর যাবত  এক তন্ত্র রাজতন্ত্র ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার সরকার বাবার প্রতিশোধ নিতে যেয়ে বাংলাদেশের সব সুবিধা শেখ হাসিনার সরকার ভারতকে দিতেন। ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের মানুষকে বুঝিয়েছেন ভারত ছাড়া আমরা চলতে পারবো না তাই ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার টিকিয়ে রাখতেই ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশের মানুষদের ঐতিহ্যবাহী জাতীয় ইলিশ মাছের আন্তর্জাতিক মেলা না করে তিনি ভারত স্বৈরাচার সরকার মোদির ভালোবাসায় মগ্ন ছিলেন। বাংলাদেশের হতদরিদ্র মানুষরা জাতীয় ইলিশ মাছ খেতে পারুক আর না পারুক মোদি সরকারকে তিনি মাছ ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারতে পাঠাতেন।
অনুসন্ধান বলছে বাংলাদেশের জনগণ ৭০% জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সমর্থিত এই দলের প্রধান তিন তিনবার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় ছিলেন দেশের তৃণমূল পর্যায়ের হতদরিদ্র পরিবারের মানুষরা মায়ের আসনে রেখেছেন সবাই ম্যাডাম খালেদা জিয়াকে মা বলেন তিনি অহংকারী নয় তাই তো তাকে সবাই মা বলেন।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সরকারের মিথ্যাচারি রাষ্ট্রের জনগণের সম্পদ ভোগ করে জনগণের সাথেই ধোঁকাবাজি স্বৈরাচারী রাজতন্ত্র অত্যাচারী ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতা অপব্যয় করে জনগণের সাথে আনলিমিটেড খাজনা হঠাৎ তেলের দাম বৃদ্ধি জুলুম নির্যাতন করেছ যার কারণে ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার অপরাধের বিচার কারণে জনগণের কাছে মৃত্যুর মুখে পরেছিলেন। (?)
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামান : মেধাবী ছাত্রদের হত্যাকারী শেখ হাসিনাকে সর্বোচ্চ ৪৫ মিনিট সময় দিয়েছেন। সেনা প্রধান বিমান বাহিনীর একটি  হেলিকপ্টারে হাসিনার  ভারত যাবার ব্যবস্থা করেন। যাবার আগে তাঁর কাছ থেকে পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়া হয়। তেজগাঁও হেলিপ্যাড থেকে সেই হেলিকপ্টার হাসিনা রেহানাকে আগরতলা নিয়ে যায়। সেখান থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটা মালবাহী বিমান তাদেরকে নিয়ে যায় দিল্লির উৎকন্ঠে গাজিয়াবাদ হিন্দন এয়ারবেসে। শেখ হাসিনা ঢাকা ছাড়ার পরপর সেনা কর্মকর্তারা  তার পদত্যাগপত্র নিয়ে ছোটেন বঙ্গভবনে। মিডিয়ায় প্রচার কথা হয় শেখ হাসিনা পালিয়েছেন।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

জাতীয়তাবাদী দল,একটি দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক দল কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসার দল

আপডেট সময় ০৮:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
ইসলাম সবুজ : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু হয়।
১৯৮১ সালের ৩০শে মে ভোরে চট্টগ্রামে এক সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা এবং তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ৪৩-তম বছর আগের সেই হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনও নানান প্রশ্ন উঠতে দেখা যায়, যেগুলো বছরের পর বছর ধরে অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। বিএনপি’র ত্রিমূল পর্যায় রাজনৈতিক কর্মীরা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কারীদের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সুশীল সমাজের একটি গ্রুপ তথ্য বলছে অতি শীঘ্রই মতিঝিল তা না হলে শাহবাগ চত্বর প্রতিবাদী কন্ঠ মঞ্চ হতে পারে। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে, যার মাধ্যমে কয়েক মাসের মধ্যেই নাটকীয়ভাবে ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। এর মধ্যে হত্যাকাণ্ডের দিন থেকে পরবর্তী সাতদিন সবচেয়ে ঘটনাবহুল এবং তাৎপর্যপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীরা। ১৯৮১ সালের ৩০মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন হত্যা করা হয় তখন ম্যাডাম খালেদা জিয়া ছিলেন নিতান্তই একজন গৃহবধূ। দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থান করছিলেন খালেদা জিয়া। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি তখন বিপর্যস্ত এবং দিশেহারা। জিয়াউর রহমান পরবর্তী দলের হাল কে ধরবেন সেটি নিয়ে নানা আলোচনা চলতে থাকে।
১৯৮২ সালে ৭ই নভেম্বর খালেদা জিয়া যখন জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে গিয়ে প্রথম রাজনৈতিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেন সেটির পেছনে মওদুদ আহমদের ভূমিকা ছিল বলে তিনি নিজে উল্লেখ করেন। বিএনপি’র ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্য অনুযায়ী ১৯৮২ সালের তেসরা জানুয়ারি একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে খালেদা জিয়া আত্মপ্রকাশ করেন। সে দিন তিনি বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ লাভ করেন। একই বছর ৭ই নভেম্বর জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে গিয়ে খালেদা জিয়া প্রথম বক্তব্য রাখেন।
বেগম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী দলকে অনেক পারিশ্রমিক রাজনৈতিক মেধা খাটিয়ে তিলে তিলে জাতীয়তাবাদী দলকে সংগঠিত করেন এবং স্বৈরাচার  সরকারকে পতন করে। ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় আসেন। ১৯৯১ এর সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ১৪২ টি আসন জয় লাভ করে। এবং বিভিন্ন পত্রপত্রিকার অনুসন্ধান বলছে ম্যাডাম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা দেশ প্রেমিক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন দেশকে উন্নয়ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ম্যাডাম খালেদা জিয়া সব সময় বাংলাদেশের মানুষের পাশে ছিলেন। বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় বেগম খালেদা জিয়া তিন তিন বার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম মেয়াদ ছিল মার্চ থেকে ফেব্রুয়ারী ১৯৯১ পর্যন্ত, দ্বিতীয় মেয়াদ ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির পর এবং তৃতীয় মেয়াদ ছিল অক্টোবর ২০০১থেকে অক্টোবর ২০০৬ পর্যন্ত।
 ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে সমর্থন করে সেনাবাহিনী তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করে, এর পূর্বেই দেশে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। ইয়াজউদ্দিন আহমেদ তার প্রায় সকল উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন এবং তিনি নিজেও প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১২ই জানুয়ারি ফখরুদ্দীন আহমদ তার স্থলাভিষিক্ত হন, যিনি বিশ্ব ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিএনপির চেয়ারম্যান বেগম খালেদা জিয়া তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে এখন এমন কঠিন সময় পার করছেন। যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক রাজনীতি  ইতিহাস হয়ে থাকবে।
২০০৭-এ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর থেকে খালেদা জিয়া, তার পরিবার ও পার্টি বিএনপির ওপর যে বিপর্যয় নেমে এসেছিলেন তার ধারাবাহিকতা ২০০৮-এ তার দুই ছেলেই সপরিবারে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন। বড় ছেলে তারেক রহমান ছিলেন গুরুতর আহত। তিনি যান লন্ডনে। ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো ছিলেন অ্যাজমা রোগাক্রান্ত। তিনি যান থাইল্যান্ড ও পরে মালয়েশিয়ায়। ডিসেম্বর ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবার পর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের হয়রানি ও প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা সরকার নিতে থাকে।
 নভেম্বর ২০১০-এ আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধভাবে খালেদা জিয়ার ৪০ বছরের বাসভবন থেকে তাকে উচ্ছেদ করে। জানুয়ায়ারি ২০১৪-এ ভোটারবিহীন নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবার পর খালেদা জিয়ার ওপর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। জানুয়ারি ২০১৫ থেকে তিনি গুলশানে তার অফিসে অবরুদ্ধ হন (টাইমলাইন দেখুন)। এই অবরুদ্ধ অবস্থায় মালয়েশিয়ায় আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু হয়। ব্যক্তিগত জীবনে নানামুখী বিপর্যয়ের পর আবারও খালেদা জিয়া বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন দেশব্যাপী দৃঢ়ভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন।
পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল বাংলাদেশে সর্বশেষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছর যাবত  এক তন্ত্র রাজতন্ত্র ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার সরকার বাবার প্রতিশোধ নিতে যেয়ে বাংলাদেশের সব সুবিধা শেখ হাসিনার সরকার ভারতকে দিতেন। ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের মানুষকে বুঝিয়েছেন ভারত ছাড়া আমরা চলতে পারবো না তাই ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার টিকিয়ে রাখতেই ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশের মানুষদের ঐতিহ্যবাহী জাতীয় ইলিশ মাছের আন্তর্জাতিক মেলা না করে তিনি ভারত স্বৈরাচার সরকার মোদির ভালোবাসায় মগ্ন ছিলেন। বাংলাদেশের হতদরিদ্র মানুষরা জাতীয় ইলিশ মাছ খেতে পারুক আর না পারুক মোদি সরকারকে তিনি মাছ ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারতে পাঠাতেন।
অনুসন্ধান বলছে বাংলাদেশের জনগণ ৭০% জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সমর্থিত এই দলের প্রধান তিন তিনবার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় ছিলেন দেশের তৃণমূল পর্যায়ের হতদরিদ্র পরিবারের মানুষরা মায়ের আসনে রেখেছেন সবাই ম্যাডাম খালেদা জিয়াকে মা বলেন তিনি অহংকারী নয় তাই তো তাকে সবাই মা বলেন।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সরকারের মিথ্যাচারি রাষ্ট্রের জনগণের সম্পদ ভোগ করে জনগণের সাথেই ধোঁকাবাজি স্বৈরাচারী রাজতন্ত্র অত্যাচারী ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতা অপব্যয় করে জনগণের সাথে আনলিমিটেড খাজনা হঠাৎ তেলের দাম বৃদ্ধি জুলুম নির্যাতন করেছ যার কারণে ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার অপরাধের বিচার কারণে জনগণের কাছে মৃত্যুর মুখে পরেছিলেন। (?)
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামান : মেধাবী ছাত্রদের হত্যাকারী শেখ হাসিনাকে সর্বোচ্চ ৪৫ মিনিট সময় দিয়েছেন। সেনা প্রধান বিমান বাহিনীর একটি  হেলিকপ্টারে হাসিনার  ভারত যাবার ব্যবস্থা করেন। যাবার আগে তাঁর কাছ থেকে পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়া হয়। তেজগাঁও হেলিপ্যাড থেকে সেই হেলিকপ্টার হাসিনা রেহানাকে আগরতলা নিয়ে যায়। সেখান থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটা মালবাহী বিমান তাদেরকে নিয়ে যায় দিল্লির উৎকন্ঠে গাজিয়াবাদ হিন্দন এয়ারবেসে। শেখ হাসিনা ঢাকা ছাড়ার পরপর সেনা কর্মকর্তারা  তার পদত্যাগপত্র নিয়ে ছোটেন বঙ্গভবনে। মিডিয়ায় প্রচার কথা হয় শেখ হাসিনা পালিয়েছেন।