ঢাকা , সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌমিত্র শেখরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে দুদকের চিঠি

সিনিয়র রিপোর্টার

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর দের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সাবেক এই উপাচার্যের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভর্তি বাণিজ্য ও নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ গ্রামে ও পরিবারের সদস্যের নামে জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানকালে আজ তার ইমিগ্রেশন বন্ধ করা জন্য পত্র দেওয়া হয়।  

এছাড়াও ভারত, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, থাইল্যান্ড, মালেশিয়ায় তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে বাড়ি/সম্পদের তথ্যের জন্য বিএফআইইউতে পত্র দিয়েছে দুদক।

প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে চার বছরের জন্য নিয়োগ পান। গত ৫ আগস্ট এর পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আড়াই বছরের মাথায় গত (১৪ আগস্ট) পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সৌমিত্র শেখরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে দুদকের চিঠি

আপডেট সময় ২১ মিনিট আগে

সিনিয়র রিপোর্টার

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর দের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সাবেক এই উপাচার্যের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভর্তি বাণিজ্য ও নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ গ্রামে ও পরিবারের সদস্যের নামে জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানকালে আজ তার ইমিগ্রেশন বন্ধ করা জন্য পত্র দেওয়া হয়।  

এছাড়াও ভারত, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, থাইল্যান্ড, মালেশিয়ায় তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে বাড়ি/সম্পদের তথ্যের জন্য বিএফআইইউতে পত্র দিয়েছে দুদক।

প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে চার বছরের জন্য নিয়োগ পান। গত ৫ আগস্ট এর পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে আড়াই বছরের মাথায় গত (১৪ আগস্ট) পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি।