ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 1

সিনিয়র রিপোর্টার

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় ১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোহাম্মদ কাজী মাহবুবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। 

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) রাত দেড়টার সময় উত্তরা ৬ নং সেক্টরের ১১ নং রোডের একটি বাসায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

উত্তরা থানা সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ এপ্রিল ২০১৮ উত্তরা পূর্ব থানায় দায়েরকৃত স্বর্ণ চোরাচালান মামলার তদন্ত শেষে মোহাম্মদ কাজী মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

বিচারকার্য শেষে মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত (২৬ মে) বিজ্ঞ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা আদালত-৬ তাকে ১৪ বছরের সাজা প্রদান করে রায় ঘোষণা করেন। মামলা চলমান অবস্থায় তিনি আদালত থেকে জামিন গ্রহণ করেন। রায় ঘোষণার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

সিনিয়র রিপোর্টার

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় ১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোহাম্মদ কাজী মাহবুবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। 

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) রাত দেড়টার সময় উত্তরা ৬ নং সেক্টরের ১১ নং রোডের একটি বাসায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

উত্তরা থানা সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ এপ্রিল ২০১৮ উত্তরা পূর্ব থানায় দায়েরকৃত স্বর্ণ চোরাচালান মামলার তদন্ত শেষে মোহাম্মদ কাজী মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

বিচারকার্য শেষে মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত (২৬ মে) বিজ্ঞ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা আদালত-৬ তাকে ১৪ বছরের সাজা প্রদান করে রায় ঘোষণা করেন। মামলা চলমান অবস্থায় তিনি আদালত থেকে জামিন গ্রহণ করেন। রায় ঘোষণার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।