ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেঘনা নদীতে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার

সিনিয়র রিপোর্টার

চাঁদপুরের হরিণাঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা এমভি আল–বাখেরা নামে পণ্যবাহী একটি নৌযান থেকে পাঁচ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। এছাড়া আরও ৩ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকাল সোয়া ৩টার দিকে মরদেহগুলো পাওয়া যায় বলে নিশ্চিত করেছেন চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান।

নৌযানটি চাঁদপুর হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। এতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। জাহাজটির মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।

এসপি সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ ফোন পেয়ে বেলা তিনটায় জাহাজটির কাছে গিয়ে পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ এবং তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। নৌযানটিতে আটজন মানুষই ছিল। পণ্যবাহী নৌযানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুরে জাহাজে ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে পরিচয় মিলেছে নিহতদের

মেঘনা নদীতে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় ৬ ঘন্টা আগে

সিনিয়র রিপোর্টার

চাঁদপুরের হরিণাঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা এমভি আল–বাখেরা নামে পণ্যবাহী একটি নৌযান থেকে পাঁচ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। এছাড়া আরও ৩ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কীভাবে তাদের মৃত্যু হয়েছে তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকাল সোয়া ৩টার দিকে মরদেহগুলো পাওয়া যায় বলে নিশ্চিত করেছেন চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান।

নৌযানটি চাঁদপুর হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। এতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। জাহাজটির মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।

এসপি সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ ফোন পেয়ে বেলা তিনটায় জাহাজটির কাছে গিয়ে পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ এবং তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। নৌযানটিতে আটজন মানুষই ছিল। পণ্যবাহী নৌযানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।