ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

থার্টি-ফাস্ট নাইটে আতশবাজি, পটকা ফোটালে জেল-জরিমানা

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 9
অনলাইন ডেস্ক  

ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা-২০০৬ অনুযায়ী এসব কার্যক্রম দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রথমবার আইন লঙ্ঘনে এক মাসের জেল বা পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে। পুনরায় অপরাধ করলে ছয় মাসের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

রোববার জনস্বার্থের জন্য ক্ষতিকর এ কর্মকাণ্ড হতে বিরত থাকতে রাজধানীতে থাকা সব ক্লাব এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থায় চিঠি পাঠিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এতে ইংরেজি নববর্ষে আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, আতশবাজি ও পটকা ফোটানোর কারণে শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণ হয়। অতিরিক্ত শব্দদূষণে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও মানসিক চাপের ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়া ফানুস উড়ানোর ফলে অগ্নিকাণ্ড ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি হয়।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

হঠাৎ হাসনাত-সারজিস-আসিফের ফেসবুক আইডি কী হলো?

থার্টি-ফাস্ট নাইটে আতশবাজি, পটকা ফোটালে জেল-জরিমানা

আপডেট সময় ০২:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলাইন ডেস্ক  

ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা-২০০৬ অনুযায়ী এসব কার্যক্রম দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রথমবার আইন লঙ্ঘনে এক মাসের জেল বা পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে। পুনরায় অপরাধ করলে ছয় মাসের জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

রোববার জনস্বার্থের জন্য ক্ষতিকর এ কর্মকাণ্ড হতে বিরত থাকতে রাজধানীতে থাকা সব ক্লাব এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থায় চিঠি পাঠিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এতে ইংরেজি নববর্ষে আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, আতশবাজি ও পটকা ফোটানোর কারণে শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণ হয়। অতিরিক্ত শব্দদূষণে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও মানসিক চাপের ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়া ফানুস উড়ানোর ফলে অগ্নিকাণ্ড ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি হয়।