ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মির্জা ফখরুল বলেন : সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন গণমাধ্যম কর্মীরা

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৯:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩
  • 222
অনলাইন ডেস্ক :  বর্তমান সময়ে (আওয়ামী লীগের শাসনামলে) গণমাধ্যমকর্মীরা সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (৭ অক্টোবর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক যুগান্তরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক হাবিবুর রহমান খানের শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। শোকসভায় ডিআরইউয়ের সদস্যসহ অন্য সাংবাদিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে সাংবাদিকতা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের একটি পেশা। সেই জায়গায় তিনি আত্মবিশ্বাসের জায়গায় লড়াই করে গেছেন। এত অল্প বয়সে তার চলে যাওয়াটা মেনে নেওয়া কষ্টের। দেশের আজকের প্রেক্ষাপটে তার মতো একজন স্পষ্টবাদী সাংবাদিকের খুব প্রয়োজন ছিল।’
সাংবাদিক হাবিবুর রহমান খানের শোকসভায় বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘হাবিবের স্মৃতিসভায় এসে কথা বলতে হবে এটি কখনও ভাবিনি। অল্প সময়েই তার বন্ধুসূলভ মনোভাব আমাকে বিমোহিত করেছে। সে এক সময় ছাত্রদলের রাজনীতি করলেও সাংবাদিকতার সঙ্গে রাজনীতিকে মেলাতেন না। পেশাগত চেতনায় আত্নবিশ্বাসী থেকে সত্য প্রকাশে দ্বিধা করতেন না।’
তিনি বলেন, ‘খুব আক্ষেপ হয় আমি তার জানাজায় যেতে পারিনি, বাসায় গিয়ে পরিবারের খোঁজ নিতে পারিনি। তবে আমার বিশ্বাস, অনেক কষ্টের মধ্যেও তার পরিবার উঠে দাঁড়াবে। আমরাও সব সময় তার পরিবারের পাশে আছি। যে কোনো সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি।’

 

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জা ফখরুল বলেন : সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন গণমাধ্যম কর্মীরা

আপডেট সময় ০৯:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক :  বর্তমান সময়ে (আওয়ামী লীগের শাসনামলে) গণমাধ্যমকর্মীরা সবচেয়ে সংকটে রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (৭ অক্টোবর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক যুগান্তরের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক হাবিবুর রহমান খানের শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। শোকসভায় ডিআরইউয়ের সদস্যসহ অন্য সাংবাদিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে সাংবাদিকতা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের একটি পেশা। সেই জায়গায় তিনি আত্মবিশ্বাসের জায়গায় লড়াই করে গেছেন। এত অল্প বয়সে তার চলে যাওয়াটা মেনে নেওয়া কষ্টের। দেশের আজকের প্রেক্ষাপটে তার মতো একজন স্পষ্টবাদী সাংবাদিকের খুব প্রয়োজন ছিল।’
সাংবাদিক হাবিবুর রহমান খানের শোকসভায় বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘হাবিবের স্মৃতিসভায় এসে কথা বলতে হবে এটি কখনও ভাবিনি। অল্প সময়েই তার বন্ধুসূলভ মনোভাব আমাকে বিমোহিত করেছে। সে এক সময় ছাত্রদলের রাজনীতি করলেও সাংবাদিকতার সঙ্গে রাজনীতিকে মেলাতেন না। পেশাগত চেতনায় আত্নবিশ্বাসী থেকে সত্য প্রকাশে দ্বিধা করতেন না।’
তিনি বলেন, ‘খুব আক্ষেপ হয় আমি তার জানাজায় যেতে পারিনি, বাসায় গিয়ে পরিবারের খোঁজ নিতে পারিনি। তবে আমার বিশ্বাস, অনেক কষ্টের মধ্যেও তার পরিবার উঠে দাঁড়াবে। আমরাও সব সময় তার পরিবারের পাশে আছি। যে কোনো সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি।’