ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাওনা টাকা ফেরত না পেয়ে মৃত্যর দিকে যাচ্ছে ব্যবসায়ী শামীম

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 27

সিনিয়র রিপোর্টার

রিক্রটিং ব্যবসায়ি শরিফুল মালয়েশিয়ার ২০০ শ্রমিক ভিসা এনে দেয়ার চুক্তিতে ১ কোটি ৩৯ লাখ ১০ হাজার টাকা নিয়ে মালয়েশিয়ায় পালিয়ে আছে। ম্যান পাওয়ার ব্যবসায়ি মো. শামীম মিনা’র কাছ থেকে ২০২৩ সালে শরিফুল এই টাকা গ্রহণ করে। এক বছরেও ভিসা এনে দিতে ব্যর্থ হয়ে শরিফুল দুই জন ইউপি চেয়ারমেনের মাধ্যমে তিন দফায় মাত্র ৯ লাখ টাকা ফেরত দিয়ে গত ২৯ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে একটি অঙ্গিকার নামা দলিল করে বাকি ১ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার টাকা ৬ মাসের মধ্যে পরিষেশাধের অঙ্গিকার করে।

এদিকে অঙ্গীকার অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে ১ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করার চুক্তি থাকার পরও এ পর্যন্ত শরিফুল ও দুই ইউপি চেয়ারমেনের কেউই শামীম মিনা’র সাথে যোগাযোগ করছেন না। শামিম মিনা তাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও বারবার ব্যর্থ হচ্ছে।

একদিকে ছয় মাসের সময়সীমার মাত্র এক মাস বাকি আছে। অন্যদিকে মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী মাঠপর্যায়ের শ্রমিকরা  তাদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়তই মো. শামীম মিনাকে চাপ প্রয়োগ করছে। এ পরিস্থিতিতে শামীম মিনা দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। তার পরিবারের আশংকা দুই দিকের চাপে যে কোনো সময় শামীম মিনার মৃত্যুর মুখে পতিত হতে পারে।

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত রিক্রটিং ব্যবসায়ি শরিফুল জামালপুর জেলা সদর থানার শৈলেরকান্দা গ্রামের ময়নাল হকের পুত্র।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

পাওনা টাকা ফেরত না পেয়ে মৃত্যর দিকে যাচ্ছে ব্যবসায়ী শামীম

আপডেট সময় ০৬:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সিনিয়র রিপোর্টার

রিক্রটিং ব্যবসায়ি শরিফুল মালয়েশিয়ার ২০০ শ্রমিক ভিসা এনে দেয়ার চুক্তিতে ১ কোটি ৩৯ লাখ ১০ হাজার টাকা নিয়ে মালয়েশিয়ায় পালিয়ে আছে। ম্যান পাওয়ার ব্যবসায়ি মো. শামীম মিনা’র কাছ থেকে ২০২৩ সালে শরিফুল এই টাকা গ্রহণ করে। এক বছরেও ভিসা এনে দিতে ব্যর্থ হয়ে শরিফুল দুই জন ইউপি চেয়ারমেনের মাধ্যমে তিন দফায় মাত্র ৯ লাখ টাকা ফেরত দিয়ে গত ২৯ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে একটি অঙ্গিকার নামা দলিল করে বাকি ১ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার টাকা ৬ মাসের মধ্যে পরিষেশাধের অঙ্গিকার করে।

এদিকে অঙ্গীকার অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে ১ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করার চুক্তি থাকার পরও এ পর্যন্ত শরিফুল ও দুই ইউপি চেয়ারমেনের কেউই শামীম মিনা’র সাথে যোগাযোগ করছেন না। শামিম মিনা তাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও বারবার ব্যর্থ হচ্ছে।

একদিকে ছয় মাসের সময়সীমার মাত্র এক মাস বাকি আছে। অন্যদিকে মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী মাঠপর্যায়ের শ্রমিকরা  তাদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়তই মো. শামীম মিনাকে চাপ প্রয়োগ করছে। এ পরিস্থিতিতে শামীম মিনা দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। তার পরিবারের আশংকা দুই দিকের চাপে যে কোনো সময় শামীম মিনার মৃত্যুর মুখে পতিত হতে পারে।

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত রিক্রটিং ব্যবসায়ি শরিফুল জামালপুর জেলা সদর থানার শৈলেরকান্দা গ্রামের ময়নাল হকের পুত্র।