ঢাকা , বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শফিক রেহমানকে যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন দেওয়া কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
  • 11

সিনিয়র রিপোর্টার

সাঈদ হোসেন চৌধুরীর দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর হিসেবে প্রদত্ত ঘোষণাপত্র বাতিল আদেশ কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। 


একই সঙ্গে যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক মুদ্রাকর হিসেবে শফিক রেহমানকে দেওয়া ঘোষণাপত্র কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। ঢাকা জেলা প্রশাসকসহ অন্যান্য বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সাঈদ হোসেন চৌধুরীর দায়ের করা রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি রাজিক আল জলিল এবং বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত সোমবার (২৪ মার্চ) আদালত এ রুল জারি করেন, সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রকাশের ক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে পত্রিকাটির সাবেক সম্পাদক শফিক রেহমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১১ মার্চ জাতীয় এই দৈনিকের ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করে সরকার।

অফিস আদেশ অনুযায়ী, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকাটি প্রকাশের জন্য যে অনুমোদিত প্রেস রয়েছে, সেখান থেকে ছাপা হচ্ছে না, কিন্তু প্রিন্টার্স লাইনে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে মর্মে শফিক রেহমান অভিযোগ জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার পর এবং অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় পত্রিকাটি মুদ্রণের ডিক্লেয়ারেশন বা ঘোষণাপত্র বাতিল করা হয়।

আদেশ অনুযায়ী, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা প্রকাশে ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ এর ১০ ধারার লঙ্ঘন হয়েছে। এ কারণে ‘দৈনিক যায়যায়দিন’ পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর সাঈদ হোসেন চৌধুরীর নামে যে ঘোষণাপত্র ছিল, তা বাতিল করা হয়। এর এক সপ্তাহ পর ১৮ মার্চ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পান শফিক রেহমান।

ট্যাগস

শফিক রেহমানকে যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন দেওয়া কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

আপডেট সময় ০৩:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫

সিনিয়র রিপোর্টার

সাঈদ হোসেন চৌধুরীর দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর হিসেবে প্রদত্ত ঘোষণাপত্র বাতিল আদেশ কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। 


একই সঙ্গে যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক মুদ্রাকর হিসেবে শফিক রেহমানকে দেওয়া ঘোষণাপত্র কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। ঢাকা জেলা প্রশাসকসহ অন্যান্য বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সাঈদ হোসেন চৌধুরীর দায়ের করা রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি রাজিক আল জলিল এবং বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত সোমবার (২৪ মার্চ) আদালত এ রুল জারি করেন, সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রকাশের ক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে পত্রিকাটির সাবেক সম্পাদক শফিক রেহমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১১ মার্চ জাতীয় এই দৈনিকের ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করে সরকার।

অফিস আদেশ অনুযায়ী, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকাটি প্রকাশের জন্য যে অনুমোদিত প্রেস রয়েছে, সেখান থেকে ছাপা হচ্ছে না, কিন্তু প্রিন্টার্স লাইনে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে মর্মে শফিক রেহমান অভিযোগ জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার পর এবং অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় পত্রিকাটি মুদ্রণের ডিক্লেয়ারেশন বা ঘোষণাপত্র বাতিল করা হয়।

আদেশ অনুযায়ী, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা প্রকাশে ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ এর ১০ ধারার লঙ্ঘন হয়েছে। এ কারণে ‘দৈনিক যায়যায়দিন’ পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর সাঈদ হোসেন চৌধুরীর নামে যে ঘোষণাপত্র ছিল, তা বাতিল করা হয়। এর এক সপ্তাহ পর ১৮ মার্চ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পান শফিক রেহমান।