ঢাকা , বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে গাজীপুরে ঈদ উদযাপন

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১১:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ মার্চ ২০২৫
  • 7

অনলাইন ডেস্ক  : সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে গাজীপুরের সদর উপজেলার ডগরি এলাকায় একটি মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে স্থানীয় কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে মুসল্লিরা নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে মোনাজাত করা হয়। এ সময় অনেক মুসল্লিকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে দেখা যায়। নামাজ শেষে সবাই পরস্পরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং মিষ্টিমুখ করেন।নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লি আব্দুল কাদের বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালন করছি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রোজার পর এই দিনে আমরা আনন্দে মেতে উঠি।

আরেক মুসল্লি মো. হাসান বলেন, ঈদ মানে খুশি আর ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। আমরা একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছি, দোয়া করেছি এবং ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেছি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন। স্থানীয়ভাবে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালনের এই ধারা বেশ কয়েক বছর ধরেই চলছে বলে জানিয়েছেন মুসল্লিরা।

 

 

ট্যাগস

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে গাজীপুরে ঈদ উদযাপন

আপডেট সময় ১১:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ মার্চ ২০২৫

অনলাইন ডেস্ক  : সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে গাজীপুরের সদর উপজেলার ডগরি এলাকায় একটি মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে স্থানীয় কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে মুসল্লিরা নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে মোনাজাত করা হয়। এ সময় অনেক মুসল্লিকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে দেখা যায়। নামাজ শেষে সবাই পরস্পরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং মিষ্টিমুখ করেন।নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লি আব্দুল কাদের বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালন করছি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রোজার পর এই দিনে আমরা আনন্দে মেতে উঠি।

আরেক মুসল্লি মো. হাসান বলেন, ঈদ মানে খুশি আর ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। আমরা একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছি, দোয়া করেছি এবং ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেছি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন। স্থানীয়ভাবে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালনের এই ধারা বেশ কয়েক বছর ধরেই চলছে বলে জানিয়েছেন মুসল্লিরা।