ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ : মারা গেছে শিশু আইয়ানও

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫
  • 17

সিনিয়র রিপোর্টার

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধদের মধ্যে শিশু আইয়ানেরও মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩ মে) সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আট বছর বয়সী এ শিশুর মৃত্যু হয়।

আইয়ানের শরীরের ২৮ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল জানিয়ে ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, ২৭ এপ্রিল রাতে গাজীপুরের বাসন থানার মোগরখাল এলাকার একটি বাসার রান্নাঘরে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। 

পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে পাঁচজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়। পরদিন সীমা নামের একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ২৯ এপ্রিল তাসলিমা নামের আরেকজন মারা যান। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

দগ্ধ পারভীনের স্বামী মাজহারুল ইসলাম ঘটনার পর বলেছিলেন, ওই বাসায় তারা ভাড়া থাকেন। ঘটনার সময় তিনি বাইরে ছিলেন, খবর পেয়ে বাসায় যান। যতটুকু জানতে পেরেছি, সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে ঘরের মধ্যে গ্যাস জমে ছিল। 

চুলা জ্বালাতে গেলে বিকট শব্দে ঘরের মধ্যে আগুন ধরে যায়। পরে বাড়িতে থাকা অন্যরা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, তাদের মধ্যে পারভীন আমার স্ত্রী, আয়ান আমার ছেলে। বাকিরাও ওই বাসার ভাড়াটিয়া।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

তোমরা একাত্তরের বদলা নিয়েছো, সেনাদের উদ্দেশে বললেন শাহবাজ

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ : মারা গেছে শিশু আইয়ানও

আপডেট সময় ০৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

সিনিয়র রিপোর্টার

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধদের মধ্যে শিশু আইয়ানেরও মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩ মে) সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আট বছর বয়সী এ শিশুর মৃত্যু হয়।

আইয়ানের শরীরের ২৮ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল জানিয়ে ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, ২৭ এপ্রিল রাতে গাজীপুরের বাসন থানার মোগরখাল এলাকার একটি বাসার রান্নাঘরে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। 

পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে পাঁচজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়। পরদিন সীমা নামের একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ২৯ এপ্রিল তাসলিমা নামের আরেকজন মারা যান। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

দগ্ধ পারভীনের স্বামী মাজহারুল ইসলাম ঘটনার পর বলেছিলেন, ওই বাসায় তারা ভাড়া থাকেন। ঘটনার সময় তিনি বাইরে ছিলেন, খবর পেয়ে বাসায় যান। যতটুকু জানতে পেরেছি, সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে ঘরের মধ্যে গ্যাস জমে ছিল। 

চুলা জ্বালাতে গেলে বিকট শব্দে ঘরের মধ্যে আগুন ধরে যায়। পরে বাড়িতে থাকা অন্যরা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, তাদের মধ্যে পারভীন আমার স্ত্রী, আয়ান আমার ছেলে। বাকিরাও ওই বাসার ভাড়াটিয়া।