ঢাকা , সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়েছে : ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৯:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৩
  • 138
অনলাইন ডেস্ক :  বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত ৪টার দিকে এ ইউনিটটি উৎপাদনে যায়। ৬৬০ মেগাওয়াটের দ্বিতীয় ইউনিট ভোরে উৎপাদনে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয় ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এরপর বিকাল থেকে এ ইউনটি হতে ৫০০মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে। আর ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ হচ্ছে ৩৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম জানান, মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত ৪টার দিকে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদন শুরু হয়েছে। উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গেই উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। এর আগে প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যায় গত বছরের ১৭ ডিসেম্বরে। 
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বিনিয়োগে ২০১০ সালে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র/মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর ২০১২ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে এর নির্মাণ চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হয় এ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রটের নির্মাণ কাজ। মুলত ২০১৩সালে শুরু হয় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জমি অধিগ্রহণ, জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। এরপর ৯ বছর ধরে প্রয়োজনীয় সকল স্থাপনা নির্মাণ ও মেশিনপত্রাদি স্থাপন শেষে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের উৎপাদনে যায় ১৩২০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট। আর প্রথম ইউনিট চালু হওয়ার প্রায় ১০ মাসের মাথায় চালু হলো এ প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিট।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সহযোগী তৌফিকাসহ আনিসুল হকের ‘অবৈধ সম্পদের’ খোঁজে দুদক 

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়েছে : ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে

আপডেট সময় ০৯:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক :  বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট চালু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত ৪টার দিকে এ ইউনিটটি উৎপাদনে যায়। ৬৬০ মেগাওয়াটের দ্বিতীয় ইউনিট ভোরে উৎপাদনে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয় ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এরপর বিকাল থেকে এ ইউনটি হতে ৫০০মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে। আর ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ হচ্ছে ৩৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। রামপাল কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম জানান, মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) ভোর রাত ৪টার দিকে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদন শুরু হয়েছে। উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গেই উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। এর আগে প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যায় গত বছরের ১৭ ডিসেম্বরে। 
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বিনিয়োগে ২০১০ সালে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র/মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর ২০১২ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে এর নির্মাণ চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হয় এ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রটের নির্মাণ কাজ। মুলত ২০১৩সালে শুরু হয় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জমি অধিগ্রহণ, জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। এরপর ৯ বছর ধরে প্রয়োজনীয় সকল স্থাপনা নির্মাণ ও মেশিনপত্রাদি স্থাপন শেষে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের উৎপাদনে যায় ১৩২০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট। আর প্রথম ইউনিট চালু হওয়ার প্রায় ১০ মাসের মাথায় চালু হলো এ প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিট।