ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, তাকে বিজয়ী করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩
  • 70

সিনিয়র রিপোর্টার : নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, সেটা কানা-খোঁড়া যেই হোক তাকে নৌকায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন। এদেশের মানুষ যেন আরও উন্নত জীবন পায় সেটাই চাই। আমার কাছে ক্ষমতা হচ্ছে জনগণের সেবা করার সুযোগ পাওয়া। আমি জনগণের সেবা করতে চাই। জনগণের সেবা-ই করে যাচ্ছি। আমি চাই এ দেশের মানুষ সুখে থাকবে। 

শনিবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের আরামবাগ মাঠে জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে জনসভার মঞ্চে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের ঊর্ধ্বতন নেতারা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচন হবে,তফসিল যেকোনো সময় ঘোষণা করা হতে পারে। জঙ্গিবাদী-সন্ত্রাসীরা ক্ষমতায় আসলে এদেশকে টিকতে দিবে না। সেইজন্য জনগণের কল্যাণে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একমাত্র নৌকা মার্কাই পারে স্বাধীনতা দিতে, নৌকা মার্কাই পারে উন্নয়ন দিতে। ঢাকাবাসী যেন এ কথা মনে রাখে। 

বিএনপির সহিংসতার প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের নামে আমরা কি দেখলাম, মানুষকে হত্যা করা। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা। এটিই তাদের কাজ।’

আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে উন্নয়নের অনেক পরিকল্পনা আছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে দারিদ্রের হার আমরা কমিয়েছি, যা খালেদা জিয়ার আমলে ছিল ৪১ শতাংশ। সেটাকে আমরা ১৮.১৭ ভাগে নামিয়েছি। হতদরিদ্র ২৫.১ ভাগ ছিল। সেটাকে আমরা ৫ ভাগে নামিয়েছি। কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি, যেখান থেকে মানুষ বিনা পয়সায় চিকিৎসা নিতে পারে।’ 

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বগতি : দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, তাকে বিজয়ী করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

সিনিয়র রিপোর্টার : নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, সেটা কানা-খোঁড়া যেই হোক তাকে নৌকায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন। এদেশের মানুষ যেন আরও উন্নত জীবন পায় সেটাই চাই। আমার কাছে ক্ষমতা হচ্ছে জনগণের সেবা করার সুযোগ পাওয়া। আমি জনগণের সেবা করতে চাই। জনগণের সেবা-ই করে যাচ্ছি। আমি চাই এ দেশের মানুষ সুখে থাকবে। 

শনিবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর মতিঝিলের আরামবাগ মাঠে জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে জনসভার মঞ্চে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের ঊর্ধ্বতন নেতারা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচন হবে,তফসিল যেকোনো সময় ঘোষণা করা হতে পারে। জঙ্গিবাদী-সন্ত্রাসীরা ক্ষমতায় আসলে এদেশকে টিকতে দিবে না। সেইজন্য জনগণের কল্যাণে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একমাত্র নৌকা মার্কাই পারে স্বাধীনতা দিতে, নৌকা মার্কাই পারে উন্নয়ন দিতে। ঢাকাবাসী যেন এ কথা মনে রাখে। 

বিএনপির সহিংসতার প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের নামে আমরা কি দেখলাম, মানুষকে হত্যা করা। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা। এটিই তাদের কাজ।’

আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে উন্নয়নের অনেক পরিকল্পনা আছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে দারিদ্রের হার আমরা কমিয়েছি, যা খালেদা জিয়ার আমলে ছিল ৪১ শতাংশ। সেটাকে আমরা ১৮.১৭ ভাগে নামিয়েছি। হতদরিদ্র ২৫.১ ভাগ ছিল। সেটাকে আমরা ৫ ভাগে নামিয়েছি। কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি, যেখান থেকে মানুষ বিনা পয়সায় চিকিৎসা নিতে পারে।’