ঢাকা , বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার সকালে বিজয় সরণিতে মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩
  • 247
অনলাইন ডেস্ক :   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার সকালে বিজয় সরণিতে মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা নিজের জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন এ দেশের মানুষের জন্য । 
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে প্রায় ১৫ বছর হয়ে গেল, এর মধ্যে বাংলাদেশকে একটা বদলে যাওয়া বাংলাদেশে রূপান্তর করতে পেরেছি।  বাঙালি জাতি যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছে। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্বে মর্যাদা পেয়েছি। এ বাংলাদেশ এক সময় আজকের বাংলাদেশ ছিল না। এমনকি ১৫ বছর আগের বাংলাদেশেও এখনকার বাংলাদেশ নয়। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, চিকিৎসাহীনতা, গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের ক্রন্দনে বাংলার আকাশ-বাতাস ভারী ছিল। এই বাঙালি জাতিকে আত্মসম্মানে মুক্তি দেওয়ার জন্যই জাতির পিতার সংগ্রাম। জাতির পিতা নিজের জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন এ দেশের মানুষের জন্য। 
আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশে আমাদের ওয়াইফাই কানেকশন আছে। আমরা স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণ করেছি। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শিক্ষা দিচ্ছি। অনেক আধুনিক প্রযুক্তির স্থাপনা করে আজকের দেশে মানুষকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানসম্পন্ন জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে পেরেছি। আজকের শিশুরা হবে আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশের সৈনিক।এর আগে, বিজয় সরণিতে জাতির পিতার ভাস্কর্য সম্বলিত মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আপিল বিভাগের রায় : উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার সকালে বিজয় সরণিতে মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন

আপডেট সময় ০৪:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক :   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার সকালে বিজয় সরণিতে মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা নিজের জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন এ দেশের মানুষের জন্য । 
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে প্রায় ১৫ বছর হয়ে গেল, এর মধ্যে বাংলাদেশকে একটা বদলে যাওয়া বাংলাদেশে রূপান্তর করতে পেরেছি।  বাঙালি জাতি যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছে। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্বে মর্যাদা পেয়েছি। এ বাংলাদেশ এক সময় আজকের বাংলাদেশ ছিল না। এমনকি ১৫ বছর আগের বাংলাদেশেও এখনকার বাংলাদেশ নয়। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, চিকিৎসাহীনতা, গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের ক্রন্দনে বাংলার আকাশ-বাতাস ভারী ছিল। এই বাঙালি জাতিকে আত্মসম্মানে মুক্তি দেওয়ার জন্যই জাতির পিতার সংগ্রাম। জাতির পিতা নিজের জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন এ দেশের মানুষের জন্য। 
আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশে আমাদের ওয়াইফাই কানেকশন আছে। আমরা স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণ করেছি। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শিক্ষা দিচ্ছি। অনেক আধুনিক প্রযুক্তির স্থাপনা করে আজকের দেশে মানুষকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত জ্ঞানসম্পন্ন জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে পেরেছি। আজকের শিশুরা হবে আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশের সৈনিক।এর আগে, বিজয় সরণিতে জাতির পিতার ভাস্কর্য সম্বলিত মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।