ঢাকা , বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আমরা ট্রান্স এশিয়ান রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত হবো: প্রধানমন্ত্রী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩
  • 9

সিনিয়র রিপোর্টার : বাংলাদেশ যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংযুক্ত হয় সেভাবে কাজ চলছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ট্রান্স এশিয়ান রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত হবো। সেটা আমাদের লক্ষ্য। এসব বিষয় বিবেচনা করে রেল সংযোগ বিস্তৃত করা হচ্ছে। তাছাড়া বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে রেল সংযোগ।

শনিবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে দোহাজারী-কক্সজাবার রেল সংযোগ উদ্বোধন শেষে ট্রেনে রামুতে যাওয়ার পথে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজার আমাদের পর্যটনকেন্দ্র, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। অথচ পর্যটন শিল্পকে সেভাবে গড়ে তোলা হয়নি। সেটা করতে হলে, পর্যটকরা যেন ভালোভাবে আসতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসার করার চেষ্টা করছি।

নতুন রেল সংযোগ উদ্বোধনের অনুভূতি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন কেউ নিজে কোনো কাজ করে, যা মানুষের কল্যাণে ব্যবহার হয়- তখন আনন্দের আর শেষ থাকে না। এক সময় মহেশখালীও অবহেলিত ছিল। আমরা সেখানে গভীর সমুদ্রবন্দর করেছি। ওই অঞ্চলে অর্থনৈতিক অঞ্চলও গড়ে তুলছি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ফিলিস্তিনিদের প্রতি অব্যাহত সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

আমরা ট্রান্স এশিয়ান রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত হবো: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩

সিনিয়র রিপোর্টার : বাংলাদেশ যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংযুক্ত হয় সেভাবে কাজ চলছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ট্রান্স এশিয়ান রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত হবো। সেটা আমাদের লক্ষ্য। এসব বিষয় বিবেচনা করে রেল সংযোগ বিস্তৃত করা হচ্ছে। তাছাড়া বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে রেল সংযোগ।

শনিবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে দোহাজারী-কক্সজাবার রেল সংযোগ উদ্বোধন শেষে ট্রেনে রামুতে যাওয়ার পথে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজার আমাদের পর্যটনকেন্দ্র, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। অথচ পর্যটন শিল্পকে সেভাবে গড়ে তোলা হয়নি। সেটা করতে হলে, পর্যটকরা যেন ভালোভাবে আসতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসার করার চেষ্টা করছি।

নতুন রেল সংযোগ উদ্বোধনের অনুভূতি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন কেউ নিজে কোনো কাজ করে, যা মানুষের কল্যাণে ব্যবহার হয়- তখন আনন্দের আর শেষ থাকে না। এক সময় মহেশখালীও অবহেলিত ছিল। আমরা সেখানে গভীর সমুদ্রবন্দর করেছি। ওই অঞ্চলে অর্থনৈতিক অঞ্চলও গড়ে তুলছি।