ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অসঙ্গতি বা জালিয়াতি ধরা পড়লে স্বতন্ত্র প্রার্থিতা বাতিল হবে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 37

সিনিয়র রিপোর্টার : সংসদ নির্বাচনে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষরসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থাপন করতে হয়। এ সম্পর্কিত একটি বিধিমালা রয়েছে যা স্বতন্ত্র প্রার্থী (প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন যাচাই) বিধিমালা ২০১১ হিসেবে পরিচিত। 

২০১১ হিসেবে পরিচিত বিধিমালার বিধি ৪ অনুযায়ী প্রার্থীতার সমর্থন সূচক তালিকা যাচাই করবেন রিটার্নিং অফিসার। বিধি ৪(২) এর বিধান অনুযায়ী এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের প্রয়োজন হবে। এক শতাংশের কম হলে রিটার্নিং অফিসার প্রার্থিতা বাতিল করবেন। 

বিধি ৪(৩) এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের তালিকা নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন এবং নির্বাচন কমিশন একজন কর্মকর্তার মাধ্যমে দৈব চয়নের ভিত্তিতে দশটি নাম রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবেন। রিটার্নিং অফিসার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে এই দশটি নাম যাচাই-বাছাই করবেন। 

বিধি ৫ অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের কাছে ১ শতাংশ ভোটারের তালিকায় কোন গরমিল কিংবা জালিয়াতি ধরা পড়লে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন।

সম্প্রতি খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে চায় তাদের কেউ কেউ সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারে না। এক্ষেত্রে তারা অনেক ভোটারের স্বাক্ষর জাল করে তালিকা পাঠায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ভোটারের শুধুমাত্র নাম ঠিকানা থাকে, কোনো স্বাক্ষর থাকে না। এসব ক্ষেত্রে বিধিমালা অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আহতদের দেখতে শনিবার পঙ্গু হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

অসঙ্গতি বা জালিয়াতি ধরা পড়লে স্বতন্ত্র প্রার্থিতা বাতিল হবে

আপডেট সময় ০৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩

সিনিয়র রিপোর্টার : সংসদ নির্বাচনে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাইলে তাকে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষরসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থাপন করতে হয়। এ সম্পর্কিত একটি বিধিমালা রয়েছে যা স্বতন্ত্র প্রার্থী (প্রার্থিতার পক্ষে সমর্থন যাচাই) বিধিমালা ২০১১ হিসেবে পরিচিত। 

২০১১ হিসেবে পরিচিত বিধিমালার বিধি ৪ অনুযায়ী প্রার্থীতার সমর্থন সূচক তালিকা যাচাই করবেন রিটার্নিং অফিসার। বিধি ৪(২) এর বিধান অনুযায়ী এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের প্রয়োজন হবে। এক শতাংশের কম হলে রিটার্নিং অফিসার প্রার্থিতা বাতিল করবেন। 

বিধি ৪(৩) এর বিধান অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের তালিকা নির্বাচন কমিশনে পাঠাবেন এবং নির্বাচন কমিশন একজন কর্মকর্তার মাধ্যমে দৈব চয়নের ভিত্তিতে দশটি নাম রিটার্নিং অফিসারের কাছে পাঠাবেন। রিটার্নিং অফিসার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে এই দশটি নাম যাচাই-বাছাই করবেন। 

বিধি ৫ অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের কাছে ১ শতাংশ ভোটারের তালিকায় কোন গরমিল কিংবা জালিয়াতি ধরা পড়লে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবেন।

সম্প্রতি খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে চায় তাদের কেউ কেউ সংসদীয় আসনের মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারে না। এক্ষেত্রে তারা অনেক ভোটারের স্বাক্ষর জাল করে তালিকা পাঠায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ভোটারের শুধুমাত্র নাম ঠিকানা থাকে, কোনো স্বাক্ষর থাকে না। এসব ক্ষেত্রে বিধিমালা অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।