ঢাকা , শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘জাতিসংঘে পাঠানো চিঠি যারা ছেপেছে তারা দেশের শত্রুর মতো আচরণ করেছে’

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 345

অনলাইন ডেস্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রতি বছরই জাতিসংঘ সফর শেষে থ্যাংকস লেটার (চিঠি) দেওয়া হয়। এটা একান্তই ব্যক্তিগত। তা কীভাবে গণমাধ্যমে ছাপা হয়, তা বোধগম্য নয়। এ সময় জাতিসংঘে পাঠানো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের থ্যাংকস লেটারটি (চিঠি) গণমাধ্যমে ছাপা উচিত হয়নি এবং যারা ছেপেছে তারা দেশের শত্রুর মতো আচরণ করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ব্যক্তিগত সফরে সিলেটে থাকাকালীন সময় একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

জাতিসংঘে পাঠানো চিঠির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা গিয়েছিলাম সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘে। সেই সময় অনেকের সঙ্গেই সাক্ষাৎ হয়। আমাদের একটি রেওয়াজ আছে যাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা হয়, দেখা-সাক্ষাৎ হয়, তাদের একটি ধন্যবাদপত্র দেওয়ার। এবারও সেটাই হয়েছে। ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি আমাদের যেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সেসব কথাবার্তা চিঠিতে উল্লেখ করা ছিল- যা ব্যক্তিগত চিঠি। আর এটা খামাখা একটি পত্রিকা ছেপে দিয়েছে। এটা বড় লজ্জার বিষয়।

পোশাক খাতে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আব্দুল মোমেন বলেন, এসব খামাখা, আমার কাছে এমন কোনো তথ্য নেই। কিছু বিপথগামী লোক নির্বাচন বানচাল করতে এসব কথা বলে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে

‘জাতিসংঘে পাঠানো চিঠি যারা ছেপেছে তারা দেশের শত্রুর মতো আচরণ করেছে’

আপডেট সময় ০৪:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রতি বছরই জাতিসংঘ সফর শেষে থ্যাংকস লেটার (চিঠি) দেওয়া হয়। এটা একান্তই ব্যক্তিগত। তা কীভাবে গণমাধ্যমে ছাপা হয়, তা বোধগম্য নয়। এ সময় জাতিসংঘে পাঠানো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের থ্যাংকস লেটারটি (চিঠি) গণমাধ্যমে ছাপা উচিত হয়নি এবং যারা ছেপেছে তারা দেশের শত্রুর মতো আচরণ করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ব্যক্তিগত সফরে সিলেটে থাকাকালীন সময় একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

জাতিসংঘে পাঠানো চিঠির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা গিয়েছিলাম সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘে। সেই সময় অনেকের সঙ্গেই সাক্ষাৎ হয়। আমাদের একটি রেওয়াজ আছে যাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা হয়, দেখা-সাক্ষাৎ হয়, তাদের একটি ধন্যবাদপত্র দেওয়ার। এবারও সেটাই হয়েছে। ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি আমাদের যেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সেসব কথাবার্তা চিঠিতে উল্লেখ করা ছিল- যা ব্যক্তিগত চিঠি। আর এটা খামাখা একটি পত্রিকা ছেপে দিয়েছে। এটা বড় লজ্জার বিষয়।

পোশাক খাতে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আব্দুল মোমেন বলেন, এসব খামাখা, আমার কাছে এমন কোনো তথ্য নেই। কিছু বিপথগামী লোক নির্বাচন বানচাল করতে এসব কথা বলে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।