ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাষ্ট্রপতি : সরকারকে বিব্রত করার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 41

সিনিয়র রিপোর্টার : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশকে অপমানিত করার জন্য, দুর্নীতিবাজ সাজানোর জন্য, সরকারকে অপমান ও বিব্রত করার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। এই ষড়যন্ত্রকারীরা পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগ ভিন্ন খাতে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছিল।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করে দুদক।

২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশনে কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় পদ্মা সেতুর অসত্য কেলেঙ্কারির ঘটনাসহ বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, উদ্দেশ্যমূলকভাবে দুদকে ষড়যন্ত্রকারীরা ছিল, এখনো আছে। আমি (বর্তমান) চেয়ারম্যানকে এক সময়ে এসব ব্যাপারে বলবও। কারা তখন আমাদের বিচলিত বা বিব্রত করার চেষ্টা করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের সফলতায় আনন্দিত হই, আবার ব্যর্থতায় ব্যথিত হই। দুদকের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে প্রত্যেককে আইন সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশকে নানাভাবে বিব্রত করার চেষ্টাকে ন্যায়ের সঙ্গে আইনের মাধ্যমে আমরা প্রতিহত করেছি। দুদকের সবাইকে আমি সাধুবাদ জানাই। সত্য কথা বলতে গেলে সবাই একমত হয় না। দু-একজন দ্বিমত করার চেষ্টা করেই। সেই ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য সেদিন আমি ধরতে পারি। তখন আমি এজাহার বদল করতে বলি।

দুর্নীতি সহনীয় পর্যায়ে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের উন্নয়নমূলক মেগা প্রকল্পগুলো নিয়ে কোনো অভিযোগ উত্থাপন হয়নি। এটা সরকারের সাফল্য, সরকারের কর্মকর্তাদের সাফল্য। দুর্নীতি দমনে সরকারের জিরো টলারেন্স রয়েছে। এটি বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নুর-গোলাম পরওয়ারসহ ৩০২ জনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত

রাষ্ট্রপতি : সরকারকে বিব্রত করার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে

আপডেট সময় ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

সিনিয়র রিপোর্টার : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশকে অপমানিত করার জন্য, দুর্নীতিবাজ সাজানোর জন্য, সরকারকে অপমান ও বিব্রত করার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। এই ষড়যন্ত্রকারীরা পদ্মা সেতু দুর্নীতির অভিযোগ ভিন্ন খাতে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছিল।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করে দুদক।

২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশনে কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় পদ্মা সেতুর অসত্য কেলেঙ্কারির ঘটনাসহ বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, উদ্দেশ্যমূলকভাবে দুদকে ষড়যন্ত্রকারীরা ছিল, এখনো আছে। আমি (বর্তমান) চেয়ারম্যানকে এক সময়ে এসব ব্যাপারে বলবও। কারা তখন আমাদের বিচলিত বা বিব্রত করার চেষ্টা করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের সফলতায় আনন্দিত হই, আবার ব্যর্থতায় ব্যথিত হই। দুদকের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে প্রত্যেককে আইন সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, দেশকে নানাভাবে বিব্রত করার চেষ্টাকে ন্যায়ের সঙ্গে আইনের মাধ্যমে আমরা প্রতিহত করেছি। দুদকের সবাইকে আমি সাধুবাদ জানাই। সত্য কথা বলতে গেলে সবাই একমত হয় না। দু-একজন দ্বিমত করার চেষ্টা করেই। সেই ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য সেদিন আমি ধরতে পারি। তখন আমি এজাহার বদল করতে বলি।

দুর্নীতি সহনীয় পর্যায়ে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের উন্নয়নমূলক মেগা প্রকল্পগুলো নিয়ে কোনো অভিযোগ উত্থাপন হয়নি। এটা সরকারের সাফল্য, সরকারের কর্মকর্তাদের সাফল্য। দুর্নীতি দমনে সরকারের জিরো টলারেন্স রয়েছে। এটি বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার।