ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটের গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ৫০০-৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার সম্ভাবনা

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 254

অনলাইন ডেস্ক : বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সিলেট-১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

গত রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রনালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

নসরুল হামিদ বলেন, সিলেট-১০ নম্বর কূপে ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন হয়েছে। এই কূপের চারটি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। নিচের স্তরটি ২৫৪০-২৫৫০ মিটার, এটা টেস্ট করে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া গেছে এবং ফ্লোয়িং প্রেসার ৩২৫০ পিএসআই। মজুদের পরিমাণ ৪৩-১০০ বিলিয়ন ঘনফুট। ২৪৬০-২৪৭৫ মিটারে আরো একটি ভালো গ্যাস স্তর পাওয়া গেছে, এখানে টেস্ট করলে ২৫-৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। ২২৯০-২৩১০ মিটারে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

তিনি আরও বলেন, ১৩৯৭-১৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরো একটি জোন পাওয়া গেছে যেখানে ৮ ডিসেম্বর টেস্ট করে তেলের উপস্থিতি জানা যায়। প্রাথমিকভাবে যার এপিআই গ্রাভিটি ২৯.৭ ডিগ্রি। সেলফ প্রেসারে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যায়। পরীক্ষা সম্পন্ন হলে তেলের মজুদ জানা যাবে।  ২৫৪০ এবং ২৪৬০ মিটার গভীরতায় একযোগে উৎপাদন করা হলে প্রায় ৮-১০ বছর সাসটেইন করবে। এর মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয় তাহলে ১৫ বছরের অধিক সাসটেইন করবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বগতি : দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

সিলেটের গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ৫০০-৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার সম্ভাবনা

আপডেট সময় ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সিলেট-১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

গত রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রনালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

নসরুল হামিদ বলেন, সিলেট-১০ নম্বর কূপে ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন হয়েছে। এই কূপের চারটি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। নিচের স্তরটি ২৫৪০-২৫৫০ মিটার, এটা টেস্ট করে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া গেছে এবং ফ্লোয়িং প্রেসার ৩২৫০ পিএসআই। মজুদের পরিমাণ ৪৩-১০০ বিলিয়ন ঘনফুট। ২৪৬০-২৪৭৫ মিটারে আরো একটি ভালো গ্যাস স্তর পাওয়া গেছে, এখানে টেস্ট করলে ২৫-৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। ২২৯০-২৩১০ মিটারে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

তিনি আরও বলেন, ১৩৯৭-১৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরো একটি জোন পাওয়া গেছে যেখানে ৮ ডিসেম্বর টেস্ট করে তেলের উপস্থিতি জানা যায়। প্রাথমিকভাবে যার এপিআই গ্রাভিটি ২৯.৭ ডিগ্রি। সেলফ প্রেসারে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যায়। পরীক্ষা সম্পন্ন হলে তেলের মজুদ জানা যাবে।  ২৫৪০ এবং ২৪৬০ মিটার গভীরতায় একযোগে উৎপাদন করা হলে প্রায় ৮-১০ বছর সাসটেইন করবে। এর মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয় তাহলে ১৫ বছরের অধিক সাসটেইন করবে।