ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রী : ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়া বিদায় নিয়েছিলেন

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 130

সিনিয়র রিপোর্টার : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ভোট চুরির অপরাধে একবার নয়, দুই বার বিদায় নিতে হয়েছিল। এ কথাটা বিএনপির নেতাকর্মীদের মনে রাখা উচিত।  

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‌স্মরণসভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল খালেদা জিয়া। কিন্তু সেই গ্যাস দিতে পারেনি। কূপ খনন করে দেখে গ্যাস নাই। এরপর শুরু করে হত্যাকাণ্ড।  

বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধ কর্মসূচির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানুষ মারার রাজনীতি করে তারা দেশের মানুষকে কখনো গণতন্ত্র দিতে পারে না। যারা বাসে-রেললাইন আগুন দেয়, তারা একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসর। বিএনপি মানুষ মারার রাজনীতি করে বলেই তারা জনগণ থেকে বিছিন্ন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি মাত্র তিন বছর সাত মাস সময় পান, এরই মধ্যে দেশটাকে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলেন। স্বল্পোন্নত দেশের স্বীকৃতি জাতিসংঘ কর্তৃক আদায় করেন। এতো অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের উন্নতিটা স্বাধীনতা বিরোধীরা মেনে নিতে পারেনি। ফলে চক্রান্ত করে ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। 

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা

প্রধানমন্ত্রী : ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়া বিদায় নিয়েছিলেন

আপডেট সময় ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩

সিনিয়র রিপোর্টার : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ভোট চুরির অপরাধে একবার নয়, দুই বার বিদায় নিতে হয়েছিল। এ কথাটা বিএনপির নেতাকর্মীদের মনে রাখা উচিত।  

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‌স্মরণসভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল খালেদা জিয়া। কিন্তু সেই গ্যাস দিতে পারেনি। কূপ খনন করে দেখে গ্যাস নাই। এরপর শুরু করে হত্যাকাণ্ড।  

বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধ কর্মসূচির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানুষ মারার রাজনীতি করে তারা দেশের মানুষকে কখনো গণতন্ত্র দিতে পারে না। যারা বাসে-রেললাইন আগুন দেয়, তারা একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসর। বিএনপি মানুষ মারার রাজনীতি করে বলেই তারা জনগণ থেকে বিছিন্ন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি মাত্র তিন বছর সাত মাস সময় পান, এরই মধ্যে দেশটাকে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলেন। স্বল্পোন্নত দেশের স্বীকৃতি জাতিসংঘ কর্তৃক আদায় করেন। এতো অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের উন্নতিটা স্বাধীনতা বিরোধীরা মেনে নিতে পারেনি। ফলে চক্রান্ত করে ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।