ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে আগামী শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৬:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 70

অনলাইন ডেস্ক :  দেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে আগামী শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এতে সভাপতিত্ব করেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজে এবার পাঁচ হাজার ৩৮০টি আসন রয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার এক হাজার ৩০টি সিট বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সিট ছয় হাজার ৩৪৮টি।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে এক মাস সারা দেশের মেডিকেল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।’ এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে কোনো বেসরকারি মেডিকেল কলেজ করা হয়নি। প্রয়োজনের জন্যই হয়েছে। দেশে এখনও চিকিৎসকের অভাব আছে। তবে, যেসব বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে মানসম্মত চিকিৎসক তৈরি হয় না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নুর-গোলাম পরওয়ারসহ ৩০২ জনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত

দেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে আগামী শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে

আপডেট সময় ০৬:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক :  দেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে আগামী শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এতে সভাপতিত্ব করেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজে এবার পাঁচ হাজার ৩৮০টি আসন রয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার এক হাজার ৩০টি সিট বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সিট ছয় হাজার ৩৪৮টি।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আগামী ৯ জানুয়ারি থেকে এক মাস সারা দেশের মেডিকেল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।’ এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে কোনো বেসরকারি মেডিকেল কলেজ করা হয়নি। প্রয়োজনের জন্যই হয়েছে। দেশে এখনও চিকিৎসকের অভাব আছে। তবে, যেসব বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে মানসম্মত চিকিৎসক তৈরি হয় না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।