ঢাকা , শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • 57

সিনিয়র রিপোর্টার : দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দানকারী প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। বাংলা ও বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যেই মূল দল আওয়ামী লীগের জন্মের এক বছর আগে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। একই বছর রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনে নামেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সংগঠনটি গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের দীর্ঘ এই পথচলায় মহান মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি তুলে ধরেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।

লিখিত বক্তব্যে সাদ্দাম বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহান সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেভাবে প্রতিটি ধাপ উত্তরণ করেছেন তার প্রতিটিতে বঙ্গবন্ধুর ছায়াসঙ্গী হিসাবে সঙ্গে থেকেছে ছাত্রলীগ। বঙ্গবন্ধু আদেশ দিয়েছেন, ছাত্রলীগ তা মানুষের মাঝে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষাকে জনগণের মুখের ভাষায় পরিণত করেছে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ : উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান।’

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিগুলো  হলো-

১. সকাল ৬টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। 

২. সকাল সাড়ে সাতটায় ধানমন্ডিস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন। 

৩. সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের প্রতিনিধিদের শ্রদ্ধা নিবেদন। 

৪. সকাল ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। 

৫. সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশ ও ‘ভোট উৎসবের জন্য’, ‘নৌকার জন্য’ স্লোগানে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং অনির্ধারিত সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী উৎসব।

প্রসঙ্গত- শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণা ও পৃষ্ঠপোষকতায় এক ঝাঁক মেধাবী তরুণের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ছাত্রলীগ। ৭৬ বছরে ছাত্রলীগের ইতিহাস হচ্ছে জাতির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন, স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনা, গণতন্ত্র ও প্রগতির সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতৃত্ব দিয়েছে এবং চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশ :উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ভোট উৎসবের জন্য’ ও  ‘নৌকার জন্য’ শিরোনামে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাসহ নানান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল হিসেবে ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’-এর আত্মপ্রকাশ ঘটে, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতাসংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। এ প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেয় ছাত্রলীগ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে বাঙালির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, ৫৪-এর সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ পরিশ্রমে যুক্তফ্রন্টের বিজয় নিশ্চিত, ৫৮-এর আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২-এর শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, ৬৬-এর ৬ দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া, ছয় দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে পাকশাসককে পদত্যাগে বাধ্য করা এবং বন্দিদশা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করা, ৭০-এর নির্বাচনে ছাত্রলীগের অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে ছাত্রলীগের অংশগ্রহণ, স্বাধীনতাপরবর্তী সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণসহ প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের অসামান্য অবদান দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঘোষিত কর্মসূচি যথাযথ মর্যাদায় পালন করতে ইউনিটের (জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ) নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

উত্তাল পাকিস্তান : সেনা মোতায়েন, সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে

আজ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

আপডেট সময় ০৫:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

সিনিয়র রিপোর্টার : দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দানকারী প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। বাংলা ও বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যেই মূল দল আওয়ামী লীগের জন্মের এক বছর আগে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। একই বছর রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনে নামেন সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সংগঠনটি গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের দীর্ঘ এই পথচলায় মহান মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি তুলে ধরেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।

লিখিত বক্তব্যে সাদ্দাম বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মহান সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেভাবে প্রতিটি ধাপ উত্তরণ করেছেন তার প্রতিটিতে বঙ্গবন্ধুর ছায়াসঙ্গী হিসাবে সঙ্গে থেকেছে ছাত্রলীগ। বঙ্গবন্ধু আদেশ দিয়েছেন, ছাত্রলীগ তা মানুষের মাঝে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষাকে জনগণের মুখের ভাষায় পরিণত করেছে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ : উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান।’

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিগুলো  হলো-

১. সকাল ৬টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। 

২. সকাল সাড়ে সাতটায় ধানমন্ডিস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন। 

৩. সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের প্রতিনিধিদের শ্রদ্ধা নিবেদন। 

৪. সকাল ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। 

৫. সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশ ও ‘ভোট উৎসবের জন্য’, ‘নৌকার জন্য’ স্লোগানে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং অনির্ধারিত সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুনর্মিলনী উৎসব।

প্রসঙ্গত- শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণা ও পৃষ্ঠপোষকতায় এক ঝাঁক মেধাবী তরুণের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ছাত্রলীগ। ৭৬ বছরে ছাত্রলীগের ইতিহাস হচ্ছে জাতির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন, স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনা, গণতন্ত্র ও প্রগতির সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতৃত্ব দিয়েছে এবং চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশ :উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ভোট উৎসবের জন্য’ ও  ‘নৌকার জন্য’ শিরোনামে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাসহ নানান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল হিসেবে ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’-এর আত্মপ্রকাশ ঘটে, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতাসংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। এ প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেয় ছাত্রলীগ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে বাঙালির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, ৫৪-এর সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ পরিশ্রমে যুক্তফ্রন্টের বিজয় নিশ্চিত, ৫৮-এর আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২-এর শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, ৬৬-এর ৬ দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া, ছয় দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে পাকশাসককে পদত্যাগে বাধ্য করা এবং বন্দিদশা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করা, ৭০-এর নির্বাচনে ছাত্রলীগের অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে ছাত্রলীগের অংশগ্রহণ, স্বাধীনতাপরবর্তী সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণসহ প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের অসামান্য অবদান দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঘোষিত কর্মসূচি যথাযথ মর্যাদায় পালন করতে ইউনিটের (জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ) নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।