ঢাকা , শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাঁচ শতাংশও ভোট পড়েনি দাবি গণতন্ত্র মঞ্চের

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • 118

অনলাইন ডেস্ক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচ শতাংশও ভোট পড়েছে কিনা সন্দেহ মন্তব্য করে  গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, মানুষ ভোট বর্জন করেছে, কেন্দ্রগুলো ছিল বিরানভূমি। সিইসি ঘুম থেকে উঠে ৪১ শতাংশ ভোটের ঘোষণা দিয়েছেন। মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে তামাশা করা হয়েছে। 

শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘প্রহসনের ডামি নির্বাচন জনগণ মানে না, অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দিতে হবে’ শিরোনামের ব্যানার সম্বলিত এক সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন।

নেতারা বলেন, দেশের মানুষ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বও এই নির্বাচন গ্রহণ করেনি। সেই ভয়ে এমপি-মন্ত্রীরা দ্রুত শপথ নিয়েছেন। তাদের ভয় কখন গনেশ উল্টে যায়। জনগণের আন্দোলনের মুখেই এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে। সরকারের সিন্ডিকেট হাজার কোটি টাকা লুট করে এখন দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। বাংলাদেশে দুর্বৃত্তের সংজ্ঞা বদলে গেছে। এরা এখন ভোট চুরি, টাকা পাচার ও ব্যাংক লুট করে। মন্ত্রীরা শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাজারে চাল-ডাল-পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি শুরু হয়েছে। জনগণ এই দৌরাত্ম্য মানবে না। অচিরেই নতুন গণশক্তি রাজপথে অবস্থান নেবে। 

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে

পাঁচ শতাংশও ভোট পড়েনি দাবি গণতন্ত্র মঞ্চের

আপডেট সময় ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচ শতাংশও ভোট পড়েছে কিনা সন্দেহ মন্তব্য করে  গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, মানুষ ভোট বর্জন করেছে, কেন্দ্রগুলো ছিল বিরানভূমি। সিইসি ঘুম থেকে উঠে ৪১ শতাংশ ভোটের ঘোষণা দিয়েছেন। মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে তামাশা করা হয়েছে। 

শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘প্রহসনের ডামি নির্বাচন জনগণ মানে না, অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দিতে হবে’ শিরোনামের ব্যানার সম্বলিত এক সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন।

নেতারা বলেন, দেশের মানুষ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বও এই নির্বাচন গ্রহণ করেনি। সেই ভয়ে এমপি-মন্ত্রীরা দ্রুত শপথ নিয়েছেন। তাদের ভয় কখন গনেশ উল্টে যায়। জনগণের আন্দোলনের মুখেই এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে। সরকারের সিন্ডিকেট হাজার কোটি টাকা লুট করে এখন দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। বাংলাদেশে দুর্বৃত্তের সংজ্ঞা বদলে গেছে। এরা এখন ভোট চুরি, টাকা পাচার ও ব্যাংক লুট করে। মন্ত্রীরা শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাজারে চাল-ডাল-পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি শুরু হয়েছে। জনগণ এই দৌরাত্ম্য মানবে না। অচিরেই নতুন গণশক্তি রাজপথে অবস্থান নেবে। 

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।