ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী ইইউ : রাষ্ট্রদূত

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 156

অনলাইন ডেস্ক  : ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপের ২৪ বিলিয়ন ইউরোর বাণিজ্য রয়েছে। এটা আরও বাড়াতে চাই। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর দপ্তরে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের সহযোগিতা নিয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেছি।

তিনি বলেন, সামাজিক সুরক্ষাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশে কাজ করছি আমরা। সেসব ক্ষেত্রে বাজেট সহায়তা নিয়েও কথা বলেছি আমরা। বাণিজ্য ও ব্যবসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।

২০২৬ সালের পরিকল্পনা নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, স্বল্পন্নোত (এলডিসি) দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ সহজ হোক, আমরা সেটিই চাচ্ছি। আমরাও এ বিষয়ে জোর দিচ্ছি। কারণ এটা বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, অবশ্যই জিএসপি প্লাসে সহজ রূপান্তর চাচ্ছি। এটাই আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় ভিত্তি। ২০২৬ সালের প্রক্রিয়ার জন্যই এটা গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ইউরোপীয় চেম্বারস অব কমার্সের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে কীভাবে সহায়তা করতে পারি, সেদিকেই আমরা বেশি আলোকপাত করছি। শ্রম অধিকার ও মানবাধিকার নিয়ে কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, না। এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। 

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী ইইউ : রাষ্ট্রদূত

আপডেট সময় ০২:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  : ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপের ২৪ বিলিয়ন ইউরোর বাণিজ্য রয়েছে। এটা আরও বাড়াতে চাই। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর দপ্তরে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের সহযোগিতা নিয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেছি।

তিনি বলেন, সামাজিক সুরক্ষাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশে কাজ করছি আমরা। সেসব ক্ষেত্রে বাজেট সহায়তা নিয়েও কথা বলেছি আমরা। বাণিজ্য ও ব্যবসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।

২০২৬ সালের পরিকল্পনা নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, স্বল্পন্নোত (এলডিসি) দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ সহজ হোক, আমরা সেটিই চাচ্ছি। আমরাও এ বিষয়ে জোর দিচ্ছি। কারণ এটা বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, অবশ্যই জিএসপি প্লাসে সহজ রূপান্তর চাচ্ছি। এটাই আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় ভিত্তি। ২০২৬ সালের প্রক্রিয়ার জন্যই এটা গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ইউরোপীয় চেম্বারস অব কমার্সের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে কীভাবে সহায়তা করতে পারি, সেদিকেই আমরা বেশি আলোকপাত করছি। শ্রম অধিকার ও মানবাধিকার নিয়ে কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, না। এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি।