ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উখিয়ায় অপহরণের পর আরএসও সদস্যকে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৭:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 114

অনলাইন ডেস্ক  : কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশনের (আরএসও) সদস্যকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে গুলিবিদ্ধ এই রোহিঙ্গাকে ক্যাম্পের ফুটবল খেলার মাঠ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে ভোরে আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সন্ত্রাসীরা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নিহত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ জলিল (৩৫)। তিনি উখিয়ার কুতুপালংয়ের ৪ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের এ-৩ ব্লকের কামাল হোসেনের ছেলে। জলিল আরএসওর সক্রিয় সদস্য ছিলেন।

১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কুতুপালং-৪ নম্বর আশ্রয়শিবিরের এফ ব্লকে এসে ১৫-২০ অস্ত্রধারী আরসা সন্ত্রাসী তিন রোহিঙ্গাকে অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে জলিলকে মঙ্গলবার ভোররাতে মাথায় গুলি করে ফুটবল খেলার মাঠে ফেলে রাখে তারা। খবর পেয়ে এপিবিএনের সদস্যরা তাকে উখিয়া বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে উখিয়া থানার পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি ও ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে আশ্রয়শিবিরে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

উখিয়ায় অপহরণের পর আরএসও সদস্যকে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে

আপডেট সময় ০৭:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  : কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশনের (আরএসও) সদস্যকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে গুলিবিদ্ধ এই রোহিঙ্গাকে ক্যাম্পের ফুটবল খেলার মাঠ থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে ভোরে আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সন্ত্রাসীরা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নিহত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ জলিল (৩৫)। তিনি উখিয়ার কুতুপালংয়ের ৪ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের এ-৩ ব্লকের কামাল হোসেনের ছেলে। জলিল আরএসওর সক্রিয় সদস্য ছিলেন।

১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সহ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কুতুপালং-৪ নম্বর আশ্রয়শিবিরের এফ ব্লকে এসে ১৫-২০ অস্ত্রধারী আরসা সন্ত্রাসী তিন রোহিঙ্গাকে অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে জলিলকে মঙ্গলবার ভোররাতে মাথায় গুলি করে ফুটবল খেলার মাঠে ফেলে রাখে তারা। খবর পেয়ে এপিবিএনের সদস্যরা তাকে উখিয়া বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে উখিয়া থানার পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি ও ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে আশ্রয়শিবিরে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।