ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিকাল পৌনে ৪টায় মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু  ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • 336

অনলাইন ডেস্ক  : কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সাড়ে তিন মাস পর জামিনে কারামুক্ত হলেন তারা। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকাল পৌনে ৪টায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান। এর আগে দুপুর থেকেই তাদের বরণ করে নিতে জেলগেটে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ব্যাপক ভিড় দেখা যায়। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষ পরে বিজয়নগর পানির ট্যাংক ও শান্তিনগর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে বিকেল ৩টার দিকে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

এ সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য ও যুবদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের এক নেতা নিহত হন। আহত হন পুলিশের ৪১ ও আনসারের ২৫ সদস্য। এছাড়া কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক আহত হন।

এ ঘটনার পর গত ২৮ অক্টোবর মির্জা ফখরুলের গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এরপর তাকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় আদালতে হাজির করা হলে আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ভয়াল রূপে ফিরছে ডেঙ্গু ও করোনা : চিকিত্সার ধরন পরিবর্তনের তাগিদ বিশেষজ্ঞদের

বিকাল পৌনে ৪টায় মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু  ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান

আপডেট সময় ০৫:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক  : কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সাড়ে তিন মাস পর জামিনে কারামুক্ত হলেন তারা। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকাল পৌনে ৪টায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান। এর আগে দুপুর থেকেই তাদের বরণ করে নিতে জেলগেটে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ব্যাপক ভিড় দেখা যায়। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষ পরে বিজয়নগর পানির ট্যাংক ও শান্তিনগর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে বিকেল ৩টার দিকে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

এ সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য ও যুবদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের এক নেতা নিহত হন। আহত হন পুলিশের ৪১ ও আনসারের ২৫ সদস্য। এছাড়া কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক আহত হন।

এ ঘটনার পর গত ২৮ অক্টোবর মির্জা ফখরুলের গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এরপর তাকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় আদালতে হাজির করা হলে আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।