ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সী পার্লের শেয়ার কারসাজির তদন্তের নির্দেশ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০১:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩
  • 82

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েল টিউলিপ সী পার্ল রিসোর্টের শেয়ার কারসাজির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) রোববার (২০ আগস্ট) এই নির্দেশ দেন বিএসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশনার মো. আবদুল হালিম।

তদন্তের নির্দেশ পেয়ে ডিএসইর তদন্ত দল ইতোমধ্যে দুইটি ব্রোকারেজ হাউজ পরিদর্শন করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, কারসাজির মাধ্যমে কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্লের শেয়ারের দাম সাড়ে ৭ মাসে সাড়ে ৭ গুণ বাড়ানো হয়েছে। এর নেতৃত্ব দেয় মো. লুৎফুল গনি টিটু নামের এক ব্যক্তির নেতৃত্বাধীন একটি চক্র। ৮টি ব্রোকারেজ হাউজ থেকে ৫০টি বিও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে এসব কারসাজি করা হয়েছে। এর সঙ্গে ইনসাইডার ট্রেডিং রয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ার কারসাজি নিয়ে রোববার একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক যুগান্তর। এরপর নড়েচড়ে বসে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তাৎক্ষনিকভাবে তদন্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয় ডিএসইকে। তদন্তকালে ডিএসই দৈনিকটিতে প্রকাশিত বিও অ্যাকাউন্টগুলো ধরে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এরপর হাউজগুলো এবং সংশ্লিষ্টদের বক্তব্যসহ রিপোর্ট তৈরি করবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আহতদের দেখতে শনিবার পঙ্গু হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

সী পার্লের শেয়ার কারসাজির তদন্তের নির্দেশ

আপডেট সময় ০১:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩

দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েল টিউলিপ সী পার্ল রিসোর্টের শেয়ার কারসাজির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) রোববার (২০ আগস্ট) এই নির্দেশ দেন বিএসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশনার মো. আবদুল হালিম।

তদন্তের নির্দেশ পেয়ে ডিএসইর তদন্ত দল ইতোমধ্যে দুইটি ব্রোকারেজ হাউজ পরিদর্শন করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, কারসাজির মাধ্যমে কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্লের শেয়ারের দাম সাড়ে ৭ মাসে সাড়ে ৭ গুণ বাড়ানো হয়েছে। এর নেতৃত্ব দেয় মো. লুৎফুল গনি টিটু নামের এক ব্যক্তির নেতৃত্বাধীন একটি চক্র। ৮টি ব্রোকারেজ হাউজ থেকে ৫০টি বিও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে এসব কারসাজি করা হয়েছে। এর সঙ্গে ইনসাইডার ট্রেডিং রয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ার কারসাজি নিয়ে রোববার একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক যুগান্তর। এরপর নড়েচড়ে বসে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তাৎক্ষনিকভাবে তদন্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয় ডিএসইকে। তদন্তকালে ডিএসই দৈনিকটিতে প্রকাশিত বিও অ্যাকাউন্টগুলো ধরে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। এরপর হাউজগুলো এবং সংশ্লিষ্টদের বক্তব্যসহ রিপোর্ট তৈরি করবে।