ঢাকা , শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষয়ক্ষতির কারণে ১৯ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৩:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
  • 194

অনলাইন ডেস্ক : ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষয়ক্ষতির কারণে ১৯ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কোথাও পানি ঢুকেছে, কোথাও বিদ্যুৎ নেই, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তাই নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তৃতীয় ধাপে ১০৯টি উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা ছিল ২৯ মে। যে ১৯ উপজেলা ভোট স্থগিত করা হয়েছে সেগুলো হলো- বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা; খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন; ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা ও রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি।

ইসি সচিব বলেন, মাঠ পর্যায় থেকে জেলা প্রশাসকদের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ ভোটে আগের আরও কোনো উপজেলার তথ্য আসলে সেগুলোও বন্ধ করা হতে পারে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রতারক চক্রের খপ্পরে দুই অনলাইন শাড়ী ব্যবসায়ী : শাড়ী উদ্ধারসহ প্রতারক চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার

ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষয়ক্ষতির কারণে ১৯ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন

আপডেট সময় ০৩:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক : ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষয়ক্ষতির কারণে ১৯ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কোথাও পানি ঢুকেছে, কোথাও বিদ্যুৎ নেই, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তাই নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তৃতীয় ধাপে ১০৯টি উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা ছিল ২৯ মে। যে ১৯ উপজেলা ভোট স্থগিত করা হয়েছে সেগুলো হলো- বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা; খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন; ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা ও রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি।

ইসি সচিব বলেন, মাঠ পর্যায় থেকে জেলা প্রশাসকদের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ ভোটে আগের আরও কোনো উপজেলার তথ্য আসলে সেগুলোও বন্ধ করা হতে পারে।