ঢাকা , রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪, ৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৪:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
  • 52

সিনিয়র রিপোর্টার

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে  উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার ডাকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। পরিবার, পরিজন, বাবা-মা সবার মায়া ত্যাগ করে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় নিশ্চিত করেছেন। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‌‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৪-২৫’ এর নির্বাচিত ফেলোদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারপ্রধান বলেন, সবসময় তারা অবহেলিত ছিল। আমি সরকারে আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। তারা গর্ব করে যেন বলতে পারে আমি মুক্তিযোদ্ধা। আমি জানি, হয়ত অনেকে আমাদের দলের সমর্থনে নাই। অন্য জায়গা চলে গেছে বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় না। তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সবাই সম্মানিত। সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এ দেশের মানুষ দেবে, এটাই আমরা চাই।

আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা সবচেয়ে বেশি মেধাবী উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। সেটাই আমাদের কর্তব্য। সেই সুযোগটি আমরা করে দিতে চাই। সেই কারণে ফেলোশিপটা চালু করেছি। ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল নির্দিষ্ট করেছি। ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ব। আমাদের জনশক্তি স্মার্ট জনশক্তি হবে। আমাদেরকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৪:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

সিনিয়র রিপোর্টার

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে  উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার ডাকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যার যা কিছু ছিল তা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। পরিবার, পরিজন, বাবা-মা সবার মায়া ত্যাগ করে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় নিশ্চিত করেছেন। তাদের সবসময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‌‘প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৪-২৫’ এর নির্বাচিত ফেলোদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারপ্রধান বলেন, সবসময় তারা অবহেলিত ছিল। আমি সরকারে আসার পর থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছি। তারা গর্ব করে যেন বলতে পারে আমি মুক্তিযোদ্ধা। আমি জানি, হয়ত অনেকে আমাদের দলের সমর্থনে নাই। অন্য জায়গা চলে গেছে বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় না। তারপরও সে মুক্তিযোদ্ধা। আমার কাছে সবাই সম্মানিত। সেই সম্মানটা যুগ যুগ ধরে এ দেশের মানুষ দেবে, এটাই আমরা চাই।

আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা সবচেয়ে বেশি মেধাবী উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। সেটাই আমাদের কর্তব্য। সেই সুযোগটি আমরা করে দিতে চাই। সেই কারণে ফেলোশিপটা চালু করেছি। ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল নির্দিষ্ট করেছি। ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ব। আমাদের জনশক্তি স্মার্ট জনশক্তি হবে। আমাদেরকে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।