ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শমশের মবিনকে চেয়ারপারসন ও তৈমুরকে মহাসচিব করে তৃণমূল বিএনপির নতুন কমিটি

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 161
অনলাইন ডেস্ক : শমশের মবিন চৌধুরীকে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন ও অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারকে মহাসচিব করে ২৭ সদস্যের আংশিক কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া দলটির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা দলের নির্বাহী চেয়ারপারসন নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সম্মেলন ও কাউন্সিলে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে কে এম জাহাঙ্গীর মজমাদারকে কো-চেয়ারপারসন এবং মেজর হাবিবুর রহমান, মোখলেছুর রহমান ফরহাদী, দীপক কুমার পালিত, মেনোয়াল সরকার ও সালাম মাহমুদকে ভাইস চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া মো. আক্কাস আলী খানকে দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব এবং অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান, ফয়েজ চৌধুরী, তালুকদার জহিরুল হক ও রোকসানা আমিন সুরমাকে জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত হয়েছেন।এর আগে বেলা ১২টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হয় দলটির কাউন্সিল। সম্মেলনের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাবেক দুই নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমুর আলম খন্দকারকে তৃণমূল বিএনপিতে স্বাগত জানান।  অন্তরা সেলিমা হুদা বলেন, আশা করি তাদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দল আরও গতিশীল হবে। তাদের এ যোগদান তৃণমূল বিএনপি তথা আমার প্রয়াত বাবার দেশ গড়ার স্বপ্নকে আরও এগিয়ে যাবে। তৃণমূল বিএনপি আমার বাবা নাজমুল হুদার স্বপ্ন ছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি তৃণমূল বিএনপি নিবন্ধন পাওয়ার তিনদিন পর তিনি ইন্তেকাল করেন। আমার বাবা বিএনপির মন্ত্রিপরিষদে থাকা অবস্থায়ই কেয়ারটেকার (তত্ত্বাবধায়ক) সরকারের ফর্মুলা দিয়েছিলেন। সেদিন যদি সেই ফর্মুলাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো, তাহলে দেশের রাজনীতি আজ সহিংস হয়ে পড়তো না। অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদার সভাপত্বিতে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা (বহিষ্কৃত) অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, বিএলডিপির চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, প্রগতিশীল ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য এমএ আউয়াল, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, প্রগতিশীল ন্যাপের আহ্বায়ক পরশ ভাসানীসহ আরও অনেকে।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শমশের মবিনকে চেয়ারপারসন ও তৈমুরকে মহাসচিব করে তৃণমূল বিএনপির নতুন কমিটি

আপডেট সময় ০৫:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক : শমশের মবিন চৌধুরীকে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন ও অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারকে মহাসচিব করে ২৭ সদস্যের আংশিক কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া দলটির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা দলের নির্বাহী চেয়ারপারসন নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সম্মেলন ও কাউন্সিলে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে কে এম জাহাঙ্গীর মজমাদারকে কো-চেয়ারপারসন এবং মেজর হাবিবুর রহমান, মোখলেছুর রহমান ফরহাদী, দীপক কুমার পালিত, মেনোয়াল সরকার ও সালাম মাহমুদকে ভাইস চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া মো. আক্কাস আলী খানকে দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব এবং অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান, ফয়েজ চৌধুরী, তালুকদার জহিরুল হক ও রোকসানা আমিন সুরমাকে জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত হয়েছেন।এর আগে বেলা ১২টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হয় দলটির কাউন্সিল। সম্মেলনের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাবেক দুই নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমুর আলম খন্দকারকে তৃণমূল বিএনপিতে স্বাগত জানান।  অন্তরা সেলিমা হুদা বলেন, আশা করি তাদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দল আরও গতিশীল হবে। তাদের এ যোগদান তৃণমূল বিএনপি তথা আমার প্রয়াত বাবার দেশ গড়ার স্বপ্নকে আরও এগিয়ে যাবে। তৃণমূল বিএনপি আমার বাবা নাজমুল হুদার স্বপ্ন ছিল।
১৬ ফেব্রুয়ারি তৃণমূল বিএনপি নিবন্ধন পাওয়ার তিনদিন পর তিনি ইন্তেকাল করেন। আমার বাবা বিএনপির মন্ত্রিপরিষদে থাকা অবস্থায়ই কেয়ারটেকার (তত্ত্বাবধায়ক) সরকারের ফর্মুলা দিয়েছিলেন। সেদিন যদি সেই ফর্মুলাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো, তাহলে দেশের রাজনীতি আজ সহিংস হয়ে পড়তো না। অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদার সভাপত্বিতে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা (বহিষ্কৃত) অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, বিএলডিপির চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, প্রগতিশীল ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য এমএ আউয়াল, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, প্রগতিশীল ন্যাপের আহ্বায়ক পরশ ভাসানীসহ আরও অনেকে।