ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সরকারি চাকরিতে প্রবেশে পুরুষের ৩৫, নারীর ৩৭ বছর করার সুপারিশ

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০২:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • 73

অনলাইন ডেস্ক :  সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। তিনি জানান, পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করা হয়েছে। সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চাকরিতে বয়স বাড়ানোর বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।

আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘বয়স বাড়ানোর বিষয়টি যৌক্তিক। বয়স বাড়লে কোনো বৈষম্য হবে না। পৃথিবীর অনেক জায়গায় চাকরিতে প্রবেশের বয়স বেশি। ছেলেদের ৩৫ আর মেয়েদের ক্ষেত্র ৩৭ সুপারিশ করা হয়েছে।’

আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনায় এই সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান মুয়ীদ চৌধুরী। বলেন, ‘আমরা নতুন কোনো বিষয় আবিষ্কার করি নাই। এটা পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে। মেয়েরা যেন সব দিক থেকে অগ্রাধিকার পায় সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু অতটা ফুলফিল হয় না এখনও।’

অবসরের বিষয়ে কোনো সুপারিশ করা হয়নি বলেও জানান মুয়ীদ। তিনি বলেন, ‘এখন যারা অবসরে যাবে তাদের তো প্রয়োজন নাই। এখন এটা বিবেচনার বা চিন্তার প্রয়োজন নাই।’

ট্যাগস

সরকারি চাকরিতে প্রবেশে পুরুষের ৩৫, নারীর ৩৭ বছর করার সুপারিশ

আপডেট সময় ০২:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক :  সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। তিনি জানান, পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করা হয়েছে। সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চাকরিতে বয়স বাড়ানোর বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।

আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘বয়স বাড়ানোর বিষয়টি যৌক্তিক। বয়স বাড়লে কোনো বৈষম্য হবে না। পৃথিবীর অনেক জায়গায় চাকরিতে প্রবেশের বয়স বেশি। ছেলেদের ৩৫ আর মেয়েদের ক্ষেত্র ৩৭ সুপারিশ করা হয়েছে।’

আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনায় এই সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান মুয়ীদ চৌধুরী। বলেন, ‘আমরা নতুন কোনো বিষয় আবিষ্কার করি নাই। এটা পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে। মেয়েরা যেন সব দিক থেকে অগ্রাধিকার পায় সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু অতটা ফুলফিল হয় না এখনও।’

অবসরের বিষয়ে কোনো সুপারিশ করা হয়নি বলেও জানান মুয়ীদ। তিনি বলেন, ‘এখন যারা অবসরে যাবে তাদের তো প্রয়োজন নাই। এখন এটা বিবেচনার বা চিন্তার প্রয়োজন নাই।’