ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুখবর সারাদেশে আগামী নভেম্বর মাস থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
  • 214
অনলাইন ডেস্ক :  সারাদেশে আগামী নভেম্বর মাস থেকে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি। শনিবার (১৪ অক্টোবর) কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন শেষে এ কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিড ডে মিলের জন্য অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এ মাসে মিড ডে মিল চালু হবে না। চালু হবে নভেম্বর মাসে। মিড ডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদেরকে বিস্কুট, দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দিবো। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সুখবর সারাদেশে আগামী নভেম্বর মাস থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে

আপডেট সময় ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক :  সারাদেশে আগামী নভেম্বর মাস থেকে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি। শনিবার (১৪ অক্টোবর) কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন শেষে এ কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিড ডে মিলের জন্য অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এ মাসে মিড ডে মিল চালু হবে না। চালু হবে নভেম্বর মাসে। মিড ডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদেরকে বিস্কুট, দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দিবো। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে।