ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রুহুল কবির রিজভী বলেছেন :  আরেকটি ভোট ডাকাতির উৎসব চলছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৯:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 129
অনলাইন ডেস্ক : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আরেকটি ভোট ডাকাতির উৎসব চলছে। এ নির্বাচন জনগণের জন্য নয়। এটা হতে চলেছে সরকারের আরেকটি কদর্য রাজ্যাভিষেকের উৎসব। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিভিন্ন দল থেকে অচ্ছুত লোকজন হায়ার করে যে ডাকাতির নির্বাচনী ট্রেন চলছে, সেই ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে দেবে না মুক্তিকামী জনতা। ফ্যাসিবাদ মডেলের নির্বাচন থামিয়ে জনগণের দাবি মেনে নিন। অন্যথায় এক্সিডেন্ট অথবা পতন অনিবার্য। 
তিনি আরও বলেন, সরকার বিএনপি জোট থেকে কিছু দলকে লোভ দেখিয়ে প্রহসনের নির্বাচনে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিছু নিকৃষ্ট লোভী ছাড়া কেউ সরকারের এই হীন কর্মের সঙ্গী হয়নি। সরকার ভূঁইফোড় দলগুলোকে জোড়াতালি দিয়ে নির্বাচনে আনার চেষ্টায় প্রমাণ হয়েছে—তারা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হয়েছে। এই একতরফা নির্বাচন তাদের বাঁচাতে পারবে না, তাদের নির্বাসনে পাঠানো হবে। যারা লোভে পড়ে সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশ নেবেন—তারা রাজনীতির ভাগাড়ে পরিণত হবে। সাধারণ মানুষ ইতোমধ্যে তাদের বেঈমান হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। হামলা, মামলা ও গ্রেপ্তারের বিবরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ১৫ নভেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির ৬ হাজার ৩৯০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২৫ হাজার ২০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। 
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

‘ভুলচিকিৎসায়’ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ : ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের প্রধান ফটক ভাঙচুর

রুহুল কবির রিজভী বলেছেন :  আরেকটি ভোট ডাকাতির উৎসব চলছে

আপডেট সময় ০৯:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আরেকটি ভোট ডাকাতির উৎসব চলছে। এ নির্বাচন জনগণের জন্য নয়। এটা হতে চলেছে সরকারের আরেকটি কদর্য রাজ্যাভিষেকের উৎসব। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিভিন্ন দল থেকে অচ্ছুত লোকজন হায়ার করে যে ডাকাতির নির্বাচনী ট্রেন চলছে, সেই ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে দেবে না মুক্তিকামী জনতা। ফ্যাসিবাদ মডেলের নির্বাচন থামিয়ে জনগণের দাবি মেনে নিন। অন্যথায় এক্সিডেন্ট অথবা পতন অনিবার্য। 
তিনি আরও বলেন, সরকার বিএনপি জোট থেকে কিছু দলকে লোভ দেখিয়ে প্রহসনের নির্বাচনে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিছু নিকৃষ্ট লোভী ছাড়া কেউ সরকারের এই হীন কর্মের সঙ্গী হয়নি। সরকার ভূঁইফোড় দলগুলোকে জোড়াতালি দিয়ে নির্বাচনে আনার চেষ্টায় প্রমাণ হয়েছে—তারা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হয়েছে। এই একতরফা নির্বাচন তাদের বাঁচাতে পারবে না, তাদের নির্বাসনে পাঠানো হবে। যারা লোভে পড়ে সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশ নেবেন—তারা রাজনীতির ভাগাড়ে পরিণত হবে। সাধারণ মানুষ ইতোমধ্যে তাদের বেঈমান হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। হামলা, মামলা ও গ্রেপ্তারের বিবরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ১৫ নভেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির ৬ হাজার ৩৯০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২৫ হাজার ২০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের।