ঢাকা , সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে ১১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 208

অনলাইন ডেস্ক : নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে এক হাজার ১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানীসহ সারা দেশে এক হাজার ১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে ‘ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার’-এর আওতায় ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশের নির্বাচনি এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। এ দিকে দ্বাদশ নির্বাচনে ভোটের মাঠে আগামী ৩ জানুয়ারি থেকে নামবে সশস্ত্র বাহিনী। ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৮ দিন তারা আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে মাঠে থাকবে। 

সশস্ত্র বাহিনীর চিঠিতে বলা হয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪ অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় সমগ্র বাংলাদেশের ৩০০টি নির্বাচনি এলাকায় আগামী ৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত (যাতায়াত সময়সীমা ব্যতীত) সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪-এর দায়িত্ব পালনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত দলগুলো ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য আইনি বিধান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবে। রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করে জেলা/উপজেলা/থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। সশস্ত্র বাহিনীর টিমের সঙ্গে রিটার্নিং অফিসার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করবেন এবং আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে কার্যক্রম গৃহীত হবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক ডেপ্লয়মেন্ট প্ল্যান (মোতায়েন ছক) চূড়ান্ত হবে। বাস্তবতা ও প্রয়োজন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে চাহিদামতো আইনি অন্যান্য কার্যক্রম সম্পাদন করা হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ এর উদ্বোধনী খামে প্রধান উপদেষ্টার স্বাক্ষর

নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে ১১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে

আপডেট সময় ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারা দেশে এক হাজার ১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানীসহ সারা দেশে এক হাজার ১৫১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে ‘ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার’-এর আওতায় ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশের নির্বাচনি এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। এ দিকে দ্বাদশ নির্বাচনে ভোটের মাঠে আগামী ৩ জানুয়ারি থেকে নামবে সশস্ত্র বাহিনী। ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৮ দিন তারা আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে মাঠে থাকবে। 

সশস্ত্র বাহিনীর চিঠিতে বলা হয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪ অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় সমগ্র বাংলাদেশের ৩০০টি নির্বাচনি এলাকায় আগামী ৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত (যাতায়াত সময়সীমা ব্যতীত) সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪-এর দায়িত্ব পালনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত দলগুলো ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য আইনি বিধান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবে। রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করে জেলা/উপজেলা/থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। সশস্ত্র বাহিনীর টিমের সঙ্গে রিটার্নিং অফিসার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করবেন এবং আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে কার্যক্রম গৃহীত হবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক ডেপ্লয়মেন্ট প্ল্যান (মোতায়েন ছক) চূড়ান্ত হবে। বাস্তবতা ও প্রয়োজন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে চাহিদামতো আইনি অন্যান্য কার্যক্রম সম্পাদন করা হবে।