ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘বাংলাদেশের সঙ্গে শিগগিরই অংশীদারত্ব চুক্তি করবে ইইউ’

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • 117

অনলাইন ডেস্ক : ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশের সঙ্গে খুব শিগগিরই একটি অংশীদারত্ব চুক্তি করবে জানিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত সংস্থাটির রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, আমাদের সম্পর্ক নতুন স্তরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি, যার মূল ভিত্তি গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল ৷

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।

চার্লস হোয়াইটলি বলেন, আমাদের মধ্যে খুবই ফলপ্রসূ ও প্রাণবন্ত আলোচনা হয়েছে। নিরাপত্তাসহ নানা ইস্যুতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমন, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, অর্গ্যানাইজড ক্রাইম, জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য। এছাড়া রোহিঙ্গা সংকটের মানবিক, নিরাপত্তা ও প্রত্যাবাসনের দিক নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

বাংলাদেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে উল্লেখ করে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, মূলত দুটি কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে চায় ইইউ। এক. বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দুই. ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কেন্দ্রবিন্দুতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান।

এদিকে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে আমরা ইইউর পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়েছি। আমরা সরকারকে স্বাগত জানিয়েছি।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ, দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

‘বাংলাদেশের সঙ্গে শিগগিরই অংশীদারত্ব চুক্তি করবে ইইউ’

আপডেট সময় ০৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক : ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশের সঙ্গে খুব শিগগিরই একটি অংশীদারত্ব চুক্তি করবে জানিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত সংস্থাটির রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, আমাদের সম্পর্ক নতুন স্তরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি, যার মূল ভিত্তি গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল ৷

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।

চার্লস হোয়াইটলি বলেন, আমাদের মধ্যে খুবই ফলপ্রসূ ও প্রাণবন্ত আলোচনা হয়েছে। নিরাপত্তাসহ নানা ইস্যুতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমন, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, অর্গ্যানাইজড ক্রাইম, জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য। এছাড়া রোহিঙ্গা সংকটের মানবিক, নিরাপত্তা ও প্রত্যাবাসনের দিক নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

বাংলাদেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে উল্লেখ করে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, মূলত দুটি কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে চায় ইইউ। এক. বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দুই. ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কেন্দ্রবিন্দুতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান।

এদিকে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে আমরা ইইউর পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়েছি। আমরা সরকারকে স্বাগত জানিয়েছি।