ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজিবি ডিজি বলেছেন : আশ্রিত মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ১৭৭ সদস্যকে দ্রুত প্রত্যাবর্তন করা হবে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
  • 159

অনলাইন ডেক্স : বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, ‘মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন পলাতক সদস্যকে শিগগির তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করা হবে।’ শুক্রবার বিকেলে খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘বিজিপি সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। পূর্বে যেভাবে আশ্রিতদের ফেরত পাঠানো হয়েছে সেভাবে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।’

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শনের আগে বিজিবি মহাপরিচালক রামগড় স্থলবন্দর,  মৈত্রী সেতু, এবং বাংলাদেশ-ভারত বিজিবি রামগড় ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট (আইসিপি) পরিদর্শন করেন। এদিন স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল-চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

এরপর তিনি রামগড় ব্যাটালিয়নের (৪৩ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদরে সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং সকলের সাথে ইফতার করেন। এ সময় তিনি সংশ্লিষ্টর সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

বিজিবির ডিজির পরিদর্শনের সময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ), চট্টগ্রাম রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার এবং রামগড় ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

বিজিবি ডিজি বলেছেন : আশ্রিত মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের ১৭৭ সদস্যকে দ্রুত প্রত্যাবর্তন করা হবে

আপডেট সময় ০৮:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

অনলাইন ডেক্স : বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, ‘মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন পলাতক সদস্যকে শিগগির তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করা হবে।’ শুক্রবার বিকেলে খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘বিজিপি সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। পূর্বে যেভাবে আশ্রিতদের ফেরত পাঠানো হয়েছে সেভাবে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।’

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শনের আগে বিজিবি মহাপরিচালক রামগড় স্থলবন্দর,  মৈত্রী সেতু, এবং বাংলাদেশ-ভারত বিজিবি রামগড় ইন্টিগ্রেটেড চেক পোস্ট (আইসিপি) পরিদর্শন করেন। এদিন স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল-চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

এরপর তিনি রামগড় ব্যাটালিয়নের (৪৩ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদরে সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং সকলের সাথে ইফতার করেন। এ সময় তিনি সংশ্লিষ্টর সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

বিজিবির ডিজির পরিদর্শনের সময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ), চট্টগ্রাম রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার এবং রামগড় ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।