ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্নীতি মামলায় সাবেক সচিব প্রশান্ত কুমারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৫:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
  • 126
অনলাইন ডেক্স : অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব প্রশান্ত কুমার রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। উচ্চ আদালতের নির্দেশ রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন প্রশান্ত কুমার রায়। অপরদিকে দুদকের পক্ষে বিশেষ পিপি মীর আহাম্মদ আলী সালাম জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস সামছ জগলুল হোসেন জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জানা গেছে, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সাবেক সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায় একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তিনি ১ কোটি ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৬ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেন। মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ঘোষণা দেওয়া ছাড়াও অবৈধ উপায়ে অর্জিত ও জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখেন। এ অভিযোগে গত বছরের ৫ জুন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মশিউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্নীতি মামলায় সাবেক সচিব প্রশান্ত কুমারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত

আপডেট সময় ০৫:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
অনলাইন ডেক্স : অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব প্রশান্ত কুমার রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। উচ্চ আদালতের নির্দেশ রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন প্রশান্ত কুমার রায়। অপরদিকে দুদকের পক্ষে বিশেষ পিপি মীর আহাম্মদ আলী সালাম জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস সামছ জগলুল হোসেন জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জানা গেছে, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সাবেক সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায় একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তিনি ১ কোটি ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৬ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেন। মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ঘোষণা দেওয়া ছাড়াও অবৈধ উপায়ে অর্জিত ও জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রাখেন। এ অভিযোগে গত বছরের ৫ জুন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মশিউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন।