ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুর এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের ২৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
  • 119
অনলাইন ডেক্স : রাজধানীর ধানমন্ডি মোহাম্মদপুর এলাকায় চাঁদাবাজি বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচটি কিশোর গ্যাংয়ের ২৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ্যাব সময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরি, চাকু, চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
তারা রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, আদাবর, ঢাকা উদ্যান ও ধানামন্ডি এলাকায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং পথচারীদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনিয়ে নিতেন। শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে র‌্যাব-২ এর পৃথক দল।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আক্তার গ্যাংয়ের প্রধান মো. আক্তার (২৪), আক্তারের সহযোগী মো. শাকিল (১৯), মো. রাসেল (২০), মো. ফয়সাল (১৯) এবং মো. আশিক (২৩)। মাসুম গ্যাংয়ের প্রধান মো. মাসুম (২৫), মো. শাওন (২৩), পিনিক গ্যাংয়ের প্রধান হাসান (২৯), হাসানের সহযোগী মেহেদী হাসান (২৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২২), ইমন (২১), বাপ্পী গ্যাংয়ের প্রধান মো. বাপ্পী (২৭), বাপ্পীর সহযোগী আবদুল জলিল (২৭), আশরাফুল (২২)।
এ ছাড়া লিমন গ্যাংয়ের প্রধান মো. লিমন (২২), লিমনের সহযোগী মো. ফয়সাল প্রকাশ আলিম (২৫), রাকিব প্রকাশ (১৯), মো. সুমন (২৩), মো. ফিরোজ (৩২), মো. সুজন মৃধা (৩২), মো. মমিন ইসলাম (২০), মো. নয়ন (১৯), মো. জুয়েল (২৩), সুমন মিয়া (২১) ও মো. রাবেল মিয়া (২২)।
র‌্যাব-২–এর সহকারী পরিচালক শিহাব করিম জানান, শনিবার ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা যেসব কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য, সেগুলো হলো আক্তার গ্যাং, মাসুম গ্যাং, পিনিক গ্যাং, বাপ্পী গ্যাং ও লিমন গ্যাং। এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা মাদক সেবনসহ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
র‌্যাব কর্মকর্তা জানান, তারা দিনে গাড়ির চালক, চালকের সহকারী, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণশ্রমিক, পুরোনো মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে রাতে ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারির মামলা আছে।
এসব কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, বেড়িবাঁধ, আদাবর, মোহাম্মদপুরসহ আশপাশের এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুর এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের ২৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

আপডেট সময় ০৮:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪
অনলাইন ডেক্স : রাজধানীর ধানমন্ডি মোহাম্মদপুর এলাকায় চাঁদাবাজি বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচটি কিশোর গ্যাংয়ের ২৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ্যাব সময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরি, চাকু, চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
তারা রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, আদাবর, ঢাকা উদ্যান ও ধানামন্ডি এলাকায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং পথচারীদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনিয়ে নিতেন। শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে র‌্যাব-২ এর পৃথক দল।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আক্তার গ্যাংয়ের প্রধান মো. আক্তার (২৪), আক্তারের সহযোগী মো. শাকিল (১৯), মো. রাসেল (২০), মো. ফয়সাল (১৯) এবং মো. আশিক (২৩)। মাসুম গ্যাংয়ের প্রধান মো. মাসুম (২৫), মো. শাওন (২৩), পিনিক গ্যাংয়ের প্রধান হাসান (২৯), হাসানের সহযোগী মেহেদী হাসান (২৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২২), ইমন (২১), বাপ্পী গ্যাংয়ের প্রধান মো. বাপ্পী (২৭), বাপ্পীর সহযোগী আবদুল জলিল (২৭), আশরাফুল (২২)।
এ ছাড়া লিমন গ্যাংয়ের প্রধান মো. লিমন (২২), লিমনের সহযোগী মো. ফয়সাল প্রকাশ আলিম (২৫), রাকিব প্রকাশ (১৯), মো. সুমন (২৩), মো. ফিরোজ (৩২), মো. সুজন মৃধা (৩২), মো. মমিন ইসলাম (২০), মো. নয়ন (১৯), মো. জুয়েল (২৩), সুমন মিয়া (২১) ও মো. রাবেল মিয়া (২২)।
র‌্যাব-২–এর সহকারী পরিচালক শিহাব করিম জানান, শনিবার ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা যেসব কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য, সেগুলো হলো আক্তার গ্যাং, মাসুম গ্যাং, পিনিক গ্যাং, বাপ্পী গ্যাং ও লিমন গ্যাং। এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা মাদক সেবনসহ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
র‌্যাব কর্মকর্তা জানান, তারা দিনে গাড়ির চালক, চালকের সহকারী, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণশ্রমিক, পুরোনো মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে রাতে ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারির মামলা আছে।
এসব কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, বেড়িবাঁধ, আদাবর, মোহাম্মদপুরসহ আশপাশের এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।