ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাকার মোঃপুরের হুমায়ূন রোডের মোক্তার হোটেলের নোংরা দৃশ্য আমরা কি খাচ্ছি?

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
  • 169
অনলাইন ডেক্স :  ঢাকা মহানগরীতে অলিতে গলিতে ব্যাঙ্গের ছাতার মত খাবার হোটেল গজিয়ে উঠেছে। এই খাবারের হোটেল গুলো এতই নি¤œমানের যা বলা বাহুল্য। এই সব হোটেলে খাবার খেয়ে সাধারন মানুষ পেটের পিড়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। এমন কি পাতলা পায়খানা ডায়রিয়া হচ্ছে। অনেকে আমাশা জনিত কারনে হাসপাতালে শয্যাশায়ী হচ্ছে। এ সমস্ত খাবারের হোটেল গুলো কোন নিয়ন্ত্রন নেই। তারা কোন আইনের ধার ধারে না। এমনি একটি খাবারের হোটেল মোঃপুরে ২/৩ হুমায়ূন রোডের মোক্তার হোটেল। এখানে যত বাঁসি পঁচা খাবার দেখা যায়। এটা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে  ৫নং জোনে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এত নোংরা পরিবেশে চলছে যা বলা বাহুল্য।
হোটেলের মালিক মুক্তার হোসাইন কে এভাবে কেন হোটেল চালাচ্ছেন জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন আমরা কর্র্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে চালাচ্ছি। আপনারা লিখে কিছু করতে পারবেন না। এমনকি যে পানি পান করাচ্ছে তাও জিবানুযুক্ত। বিষুদ্ধ পানি নহে। এই পানি পান করে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এখনি এই ব্যাপারে ব্যবস্থা না নিলে সাধারন মানুষ আরও কঠিন রোগে আক্রান্ত হবে বলে সচেতন মহল মনে করেন।  খাবারের মধ্যে গায়ের ঘাম ও নাকের পানি পড়ে থাকে তাও মানুষ খাাচ্ছে। একাধীক সরকারী হাসপাতালের অতি নিকটে অবস্থিত হোটেলটি জনস্বাস্থ্যর জন্য হুমকী অবিলম্বে এধরনের হোটেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিত। 
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকার মোঃপুরের হুমায়ূন রোডের মোক্তার হোটেলের নোংরা দৃশ্য আমরা কি খাচ্ছি?

আপডেট সময় ০৮:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
অনলাইন ডেক্স :  ঢাকা মহানগরীতে অলিতে গলিতে ব্যাঙ্গের ছাতার মত খাবার হোটেল গজিয়ে উঠেছে। এই খাবারের হোটেল গুলো এতই নি¤œমানের যা বলা বাহুল্য। এই সব হোটেলে খাবার খেয়ে সাধারন মানুষ পেটের পিড়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। এমন কি পাতলা পায়খানা ডায়রিয়া হচ্ছে। অনেকে আমাশা জনিত কারনে হাসপাতালে শয্যাশায়ী হচ্ছে। এ সমস্ত খাবারের হোটেল গুলো কোন নিয়ন্ত্রন নেই। তারা কোন আইনের ধার ধারে না। এমনি একটি খাবারের হোটেল মোঃপুরে ২/৩ হুমায়ূন রোডের মোক্তার হোটেল। এখানে যত বাঁসি পঁচা খাবার দেখা যায়। এটা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে  ৫নং জোনে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এত নোংরা পরিবেশে চলছে যা বলা বাহুল্য।
হোটেলের মালিক মুক্তার হোসাইন কে এভাবে কেন হোটেল চালাচ্ছেন জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন আমরা কর্র্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে চালাচ্ছি। আপনারা লিখে কিছু করতে পারবেন না। এমনকি যে পানি পান করাচ্ছে তাও জিবানুযুক্ত। বিষুদ্ধ পানি নহে। এই পানি পান করে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এখনি এই ব্যাপারে ব্যবস্থা না নিলে সাধারন মানুষ আরও কঠিন রোগে আক্রান্ত হবে বলে সচেতন মহল মনে করেন।  খাবারের মধ্যে গায়ের ঘাম ও নাকের পানি পড়ে থাকে তাও মানুষ খাাচ্ছে। একাধীক সরকারী হাসপাতালের অতি নিকটে অবস্থিত হোটেলটি জনস্বাস্থ্যর জন্য হুমকী অবিলম্বে এধরনের হোটেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিত।