ঢাকা , রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গত ২০ দিনের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে

  • ডেস্ক :
  • আপডেট সময় ০৮:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 54

অনলাইন ডেস্ক : রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে আসার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও কমেছে। গত ২০ দিনের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে ১ দশমিক ৬২ বিলিয়ন বা ১৬২ কোটি মার্কিন ডলার। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ চিত্র দেখা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৩১ আগস্ট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৩০৬ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৪৫ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, চলতি সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই-আগস্ট মাসের এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ব্যয় পরিশোধে ১৩১ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও কমে এসেছে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস প্রবাসী আয়ের প্রবাহ কমে এসেছে।

গত দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ সাড়ে ১৩ শতাংশ কমেছে। সম্প্রতি বকেয়া ঋণ পরিশোধ ও আমদানি দেনা পরিশোধের কারণে রিজার্ভ থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ডলার দিতে হচ্ছে। এতেও রিজার্ভ কমে যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, আমদানি ব্যয়সহ বিভিন্ন ব্যয় মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন উৎস থেকে রিজার্ভ হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা আসে। এরমধ্যে রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয়ের একটি অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়। এ ছাড়া বৈদেশিক ঋণের অর্থও সরাসরি রিজার্ভে যুক্ত হয়। গত ২০ দিনে ১৬২ কোটি মার্কিন ডলার কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন : দেশে সবার অন্তত ২ কাঠার জমি ও একটি ঘর থাকবে

গত ২০ দিনের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে

আপডেট সময় ০৮:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে আসার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও কমেছে। গত ২০ দিনের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে ১ দশমিক ৬২ বিলিয়ন বা ১৬২ কোটি মার্কিন ডলার। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ চিত্র দেখা যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৩১ আগস্ট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৩০৬ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। যা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৪৫ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, চলতি সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই-আগস্ট মাসের এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ব্যয় পরিশোধে ১৩১ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও কমে এসেছে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস প্রবাসী আয়ের প্রবাহ কমে এসেছে।

গত দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ সাড়ে ১৩ শতাংশ কমেছে। সম্প্রতি বকেয়া ঋণ পরিশোধ ও আমদানি দেনা পরিশোধের কারণে রিজার্ভ থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ডলার দিতে হচ্ছে। এতেও রিজার্ভ কমে যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, আমদানি ব্যয়সহ বিভিন্ন ব্যয় মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন উৎস থেকে রিজার্ভ হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা আসে। এরমধ্যে রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয়ের একটি অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়। এ ছাড়া বৈদেশিক ঋণের অর্থও সরাসরি রিজার্ভে যুক্ত হয়। গত ২০ দিনে ১৬২ কোটি মার্কিন ডলার কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।